শেষ ২০১২ সালে ট্রফি ঢুকেছিল ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে। তারপর আর কোন ট্রফি আসেনি লাল-হলুদে। তবে চলতি মরশুমে কার্লোস কুয়াদ্রাতের হাত ধরে সেই ট্রফি জয়ের আসায় বুক বেঁধে ছিল ইস্টবেঙ্গল সমর্থক। ডুরান্ড ফাইনালে সেই স্বপ্ন পূরণ করতে বদ্ধপরিকর ছিলেন লাল-হলুদ ফুটবলাররা। তবে শেষ রক্ষা হল না। মোহনবাগানের কাছে ১-০ গোলে হারে কুয়াদ্রাতের দল। ট্রফি জয় হলো না। যদিও এতে ভেঙে পরতে নারাজ ইস্টবেঙ্গল। বরং ডুরান্ড ফাইনালে রানার্স ট্রফি এবং পদক প্রাপ্তি থেকেই নতুন স্বপ্ন দেখা শুরু লাল-হলুদের। ম্যাচ শেষে এমনটাই জানালেন ইস্টবেঙ্গল কোচ।

ম্যাচের পর সাংবাদিক সম্মেলনে এসে কুয়াদ্রাত বলেন, “মোহনবাগান ১০ জন হয়ে গিয়ে মরিয়া চেষ্টা করেছে। আমরা সুযোগটা নিতে পারিনি। তবে আমরা ডুরান্ড কাপের ফাইনালে উঠেছি। গত কয়েক বছরের ব্যর্থতার পর এটা ইতিবাচক দিক। মোহনবাগান আইএসএলে আসার পর তিন বছর লেগেছে চ্যাম্পিয়ন হতে। আমরা নতুন স্বপ্ন দেখা শুরু করেছি। আইএসএল শুরু হবে। দল ভাল ফল করবে বলেই আমার বিশ্বাস।”

এদিনও মোহনবাগানের ৩৪ জন ফুটবলার রেজিস্ট্রেশন করা নিয়ে মুখ খোলেন কুয়াদ্রাত। এই নিয়ে লাল-হলুদ কোচ বলেন,”২৩টি দল এক নিয়ম মেনে খেলে, আর একটি দলের জন্য আলাদা নিয়ম। মোহনবাগান কেন ৩৪ জন ফুটবলার রেজিস্ট্রেশন করাবে? সবার জন্যে একটা নিয়ম, শুধু একটা দলের জন্যে আলাদা, এটা তো হতে পারে না।” এদিকে, ফাইনালে গুরুতর চোট পেয়েছেন ইস্টবেঙ্গলের অস্ট্রেলীয় ডিফেন্ডার জর্ডন এলসে। সোমবার তাঁর চোটের এমআরআই হবে। তখনই জানা যাবে তাঁর চোট কতটা গুরুতর।
আরও পড়ুন:ডুরান্ড কাপে পুরস্কার মূল্য কত পেল ইস্ট-মোহন? সোনার বুট-গ্লাভস বা কে পেলেন? চলুন জেনে নেওয়া যাক











































































































































