ডুরান্ড কাপের সেমিফাইনালে ইস্টবেঙ্গল এফসি

0
3

ডুরান্ড কাপের সেমিফাইনালে ইস্টবেঙ্গল এফসি। এদিন কোয়ার্টার ফাইনালে গোকুলাম কেরালা এফসিকে ২-১ গোলে হারাল কার্লোস কুয়াদ্রাতের দল। লাল-হলুদের হয়ে একটি গোল জর্ডন এলসির। একটি গোকুলামের আত্মঘাতী।

ম‍্যাচে এদিন শুরুতেই এগিয়ে যায় ইস্টবেঙ্গল। লাল-হলুদকে গোল করে এগিয়ে দেন জর্ডন এলসি। ম‍্যাচের বয়স তখন ঠিক ৩০ সেকেন্ড। সেই সময় লাল-হলুদকে ১-০ গোলে এগিয়ে দেন জর্ডন এলসি। ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই কর্ণার আদায় করে নেয় ইস্টবেঙ্গল। কর্ণার থেকে মহেশের ভাসানো বল জর্ডনের দিকে বাড়িয়ে দেন বোরহা। হেডে গোল করতে ভুল করেননি জর্ডন। এরপর ১১ মিনিটের মাথায় ফের একবার গোলের সুযোগ চলে আসে লাল-হলুদের সামনে। মহেশের পাস থেকে নন্দকুমার গোল করার সুযোগ পান। তবে তিনি ফিনিশ করতে পারেননি। ইস্টবেঙ্গল লিড বাড়িয়ে নেওয়ার সুযোগ হাতছাড়া করে। এরপর পাল্টা আক্রমণে ঝাঁপায় গোকুলাম। তবে আক্রমণে গেলেও প্রথমার্ধে গোলের দরজা খুলতে ব‍্যর্থ হয় তারা। প্রথমার্ধে ম‍্যাচের ফলাফল থাকে ১-০।

দ্বিতীয়ার্ধেও চলে আক্রমণ প্রতি আক্রমণের লড়াই। ম‍্যাচের ৫৭ মিনিটে গোকুলামের হয়ে সমতা ফেরান ৫৭ মিনিটের মাথায় বৌবা। বক্সের ভিতর থেকে হেডে ইস্টবেঙ্গলের জালে বল জড়ান আমিনৌ বৌবা। তবে এরপরই আক্রমণের ঝাঁঝ বাড়ায় কুয়াদ্রাতের দল। এরই মধ‍্যে ক্লেটন সিলভাকে মাঠে নামান লাল-হলুদ কোচ। ৭৬ মিনিটে সহজ সুযোগ নষ্ট করেন ক্লেটন। তবে এরই ম‍ধ‍্যে দ্বিতীয় গোল পেয়ে যায় কুয়াদ্রাতের দল। ৭৮ মিনিটের মাথায় সাউলের দূরপাল্লার শট বৌবার গায়ে লেগে গোকুলামের জালে জড়িয়ে যায়। ২-১ গোলে এগিয়ে যায় ইস্টবেঙ্গল। এরপর আক্রমণে গেলেও গোলের ব‍্যবধান বাড়াতে পারেনি দু’দল।

আরও পড়ুন:কেন পিএসজি ছেড়ে ইন্টার মায়ামিতে মেসি? জানালেন স্বয়ং নিজেই