বিক্রমের চাঁদের মাটি ছুঁতে আর কিছুক্ষণের অপেক্ষা। সারাদেশ সফল অবতরণের জন্য প্রার্থনা করছে। তবে, হুগলির গুরাপে অপেক্ষা একটু অন্যরকম। কারণ, সেখানে দুইভাই চন্দ্রকান্ত ও শশীকান্ত কুমার (Chandrakanta And Shashikant Kumar) ইসরোর বিজ্ঞানী। শুধু তাই নয়, চন্দ্রযান-২ এর যোগাযোগের অ্যান্টেনার ডিজাইনের দায়িত্ব ছিলেন বছর বিয়াল্লিশের চন্দ্রকান্ত। ইসরোয় (ISRO) জয়েন্ট সেক্রেটারি পদে রয়েছেন তিনি। তাঁর ভাই শশীকান্ত ইসরোয় মাইক্রোওয়েভ ইঞ্জিনিয়ারিং-এর গবেষক।

হুগলির গুরাপের খাজুরদহ মাজিনান শিবপুর গ্রাম। সেখানেই থাকেন চন্দ্রকান্ত ও শশীকান্তের বাবা-মা রয়েছেন মধুসূদন কুমার ও অসীমা। চন্দ্রযান ৩ নিয়ে সেই কারণে তাঁরাও অত্যন্ত উৎকণ্ঠায় রয়েছে। সরাসরি সম্প্রচার দেখতে টিভিতে চোখ রাখবেন তাঁরা।
সফলভাবে উৎক্ষেপণের পরে চাঁদের মাটি ছোঁয়ার আগেই ভেঙে পড়েছিল চন্দ্রযান ২। সেই সময় মন খারাপ হয়ে যায় বৃদ্ধ কুমার দম্পতির। কারণ বড় ছেলে চন্দ্রকান্ত সেই মিশনে ছিলেন। তবে, এবার মিশন সফল হবেই- আশাবাদী তাঁরা।











































































































































