যাদবপুরকাণ্ড: পোক্ত হচ্ছে খু.নের তত্ত্ব! অভিশপ্ত রাতে নি.হত ছাত্রকে ন.গ্ন করে অ.ত্যাচার

0
1

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রমৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত যত গতি পাচ্ছে, ততই উঠে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। যা শুনলে রীতিমতো আঁতকে উঠতে হয়। ৯ আগস্ট অভিশপ্ত সেই রাতে ইন্ট্রোর নামে মেইন হস্টেলে নগ্ন করে র‌্যাগিং করা হয়েছিল বাংলা বিভাগের প্রথম বর্ষের পড়ুয়াকে। তখন সেখানে হাজির ছিল ধৃত ১২ জনই। ছাত্র মৃত্যুর ঘটনায় তারা প্রত্যেকে সরাসরি যুক্ত বলে দাবি তদন্তকারীদের।

আরও পড়ুনঃ যাদবপুর ছাত্রমৃ.ত্যু: সকালে ফেসবুক পোস্টের পর সন্ধেয় যাদবপুর থানায় হাজির অরিত্র

তদন্তে র‌্যাগিংয়ের জোরালো প্রমাণ মিলতেই ধৃতদের বিরুদ্ধে ‘দ্য ওয়েস্ট বেঙ্গল প্রহিবিসন অব র‌্যাগিং ইন এডুকেশনাল ইনস্টিটিউশন অ্যাক্ট’-এর ধারা যুক্ত করা হয়েছে। সেই পোক্ত প্রমাণ নিয়েই আদালতের কাছে ফের কিংপিন সৌরভ চৌধুরী, মনোতোষ ঘোষ এবং দীপশেখর দত্তকে পুলিশ হেফাজতে চায়। আলিপুর আদালতের বিচারক তা মঞ্জুর করেন।

এই ঘটনায় বিশেষ সরকারি আইনজীবী গোপাল হালদার যা বলেন, তা শুনলে রীতিমতো শিউরে উঠতে হয়। তাঁর কথায়, “এই ঘটনা বিরলতম। সৌরভই গোটা ঘটনার কিং-পিন।পরিচয় বসু নামে হস্টেলের জনৈক আবাসিকের মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। সেখানে একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। সেই গ্রুপে ধৃত এই তিনজন ছাড়া ওই ছাত্রও ছিল। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে কী বলতে হবে, তা ওই গ্রুপেই সবাইকে বাতলে দিয়েছিল সৌরভ। সে মায়ের অসুস্থতার জন্য বাইরে থাকে, মাঝেমধ্যে হস্টেলে আসে—এই কথা সবাইকে বলতে নির্দেশ দিয়েছিল সৌরভ। এটা তথ্যপ্রমাণ নষ্ট করার চেষ্টা। ছেলেটিকে খুন করা হয়েছে।”