মহানায়ক উত্তম কুমার, অনির্বাণ ভট্টাচার্য, যীশু সেনগুপ্ত, আবির চট্টোপাধ্যায়,পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের মতো অভিনেতাদের পর বাঙালির প্রিয় সত্যান্বেষীর পোশাক পরতে গিয়ে বারবার কটাক্ষের মুখে পড়তে হয়েছিল তারকা সাংসদ – অভিনেতা দেবকে (Dev)। সিনেমা মুক্তির দুদিন পরে মুখে হাসি হল মালিকদের। দর্শক নতুন ব্যোমকেশকে দেখে বেশ খুশি। তাহলে কি ফের সমালোচকদের মাঠের বাইরে পাঠালেন অভিনেতা? চোয়াল শক্ত করে নিজের পারফরম্যান্সে শান দিয়ে গিয়েছেন দেব (dev)। নিজের দুর্বলতা সরিয়ে ম্যানারিজমের অস্ত্রে বক্সঅফিসেই সব ট্রোলের জবাব দিয়ে দিলেন টলিউড সুপারস্টার (Tollywood Superstar)। আগে থেকে টিকিট কাটা থাকলে কিছুটা হলেও নিশ্চিন্ত আপনি, তা না হDevলে রবিবার ‘ব্যোমকেশ ও দুর্গরহস্য’র (Byomkesh O Durga Rahashya)শোয়ের টিকিট পেতে দর্শকদের বেগ পেতে হচ্ছে! সোশ্যাল মিডিয়াতেই নিজের আনন্দ আর উচ্ছ্বাস প্রকাশ করা দর্শকদের ধন্যবাদ জানিয়ে দেব (Dev)লিখেছেন, “ব্লকবাস্টার সানডের জন্য ধন্যবাদ। বক্সঅফিসে ‘ব্যোমকেশ ও দুর্গরহস্য’ গর্জন করছে। সবজায়গায় হাউজফুল। এই সিনেমাটা খুবই স্পেশ্যাল। অসংখ্য ধন্যবাদ দর্শকদের।”


চরিত্রটা খুব একটা সহজ ছিল না। সিনেমার প্রোমোশনে বারবার একথাই বলে এসেছেন নয়া ব্যোমকেশ। শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় বাঙালির কাছে এক অনন্য গোয়েন্দা চরিত্রকে উপস্থপিত করেছিলেন। দেব বলছেন, তিনি সাহিত্যিকের সব গল্প পড়েননি। তবে ‘দুর্গরহস্য’কে মন দিয়ে বোঝার চেষ্টা করে গেছেন। সমালোচকদের বরাবরই নম্বর দেন অভিনেতা। এবারেও বলছেন, নিন্দুকের জন্যই আরও বেশি করে কাজ করার অনুপ্রেরণা পান তিনি। এই গোয়েন্দা গল্পের মুখ্য চরিত্র দুর্গ, যেটা খুঁজে পেতে যথেষ্ট পরিশ্রম করতে হয়েছে। আর চেনা ছকের বাইরে গিয়ে নিজের অনুভব দিয়ে সত্যান্বেষীকে আবিষ্কার করেছেন তিনি। অকপটে বলছেন লেখকের সব গল্প পড়া হয়নি, কিন্তু সাহিত্য নির্ভর ছবির গুরুত্ব তিনি ভালই বোঝেন। বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে দেব জানিয়েছেন যে সবসময় আগে থেকে চরিত্রের সঙ্গে পরিচয় থাকাটা বাধ্যতামূলক নয়। তাহলে তো খুন বা ডাকাতির দৃশ্যের আগে বাস্তবে তা করে দেখতে হয়। এটা কোনও যুক্তি হতে পারেনা।











































































































































