দেশের ৫০টি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ব্যাংক সহ একাধিক জায়গা থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নিয়ে সময়মত তা শোধ করেনি। আর এই বিপুল সংখ্যক ঋণ খেলাপির(Bank fraud) টাকার অংকটা ৮৭ হাজার ২৯৫ কোটি টাকা। রাজ্য সভায়(rajyasabha) এক প্রশ্নের জবাবে এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী ভগবত করদ। শুধু তাই নয়, ৫০ সংস্থার মধ্যে ঋণ খেলাপের শীর্ষে রয়েছে পলাতক শিল্পপতি মেহুল চোকসির(Mehul Choksi) একাধিক কোম্পানি। যেগুলি হল, গীতাঞ্জলি জেমস লিমিটেড এবং ইরা ইনফ্রা ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড, আরইআই এগ্রো লিমিটেড এবং এবিজি শিপইয়ার্ড লিমিটেডের মতো সংস্থা।

এদিন সংসদে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী জানান, “ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানিয়ে দিয়েছে যে ৩১ মার্চ, ২০২৩ তারিখে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিতে শীর্ষ ৫০ ইচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপিদের পাওনার পরিমাণ ছিল ৮৭, ২৯৫ কোটি টাকা।” এর মধ্যে শীর্ষ ১০ ঋণ খেলাপির কাছে বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলির ৪০,৮২৫ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে।ভাগবত কারাদ বলেছেন, বিগত পাঁচটি আর্থিক বছরে, অকেজো ও বাতিল ঋণের পরিমাণ ১০ লক্ষ ৫৭ হাজার ৩২৬ কোটি টাকা,২০২২-২৩ সালের আর্থিক বছরের জন্য ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক-এর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ব্যাঙ্কের কাছে চোকসির গীতাঞ্জলি জেমস হল সবচেয়ে বড় ইচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপ ৮,৭৩৮ কোটি টাকা। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ইরা ইনফ্রা ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড ৫,৭৫০ কোটি টাকা। এর পরে রয়েছে আর ই আই এগ্রো লিমিটেড,বকেয়া ৫,১৪৮ কোটি, এ বি জি শিপইয়ার্ড লিমিটেড -৪,৭৭৪ কোটি, এবং কনকাস্ট স্টিল এন্ড পাওয়ার লিমিটেড, বকেয়া ৩,৯১১ কোটি টাকা।














































































































































