সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রর সঙ্গে আর্থিক লেনদেন কুন্তল ঘোষের, হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ সিবিআইয়ের

0
1

কুন্তল ঘোষের চিঠি সংক্রান্ত মামলায় কলকাতা হাইকোর্টে শুক্রবার রিপোর্ট পেশ করল সিবিআই। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, অয়ন শীল, শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের সম্পত্তি চিহ্নিত করে এটাচ করা হয়েছে। ৩৫০ কোটি টাকা বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগ করা হয়েছে। ওই টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে,টলিউডে লাগানো হয়েছে। সুজয় কৃষ্ণ ভদ্রকে গ্রেফতার করা হয়েছে। যাকে ইডি হেফাজতে নিয়েছে। প্রায় ১০০ টি ব্যাঙ্ক একাউন্ট গোয়েন্দা সংস্থার স্ক্যানারে রয়েছে। সুজয় কৃষ্ণ ভদ্রর সঙ্গে আর্থিক লেনদেনের যোগ পাওয়া গেছে।

২০১৬ সালে ৪২ হাজারের বেশি নিয়োগ করা হয়েছে। সেই ব্যাপারে তদন্ত করা হচ্ছে। যে শিক্ষকরা টাকার বিনিময়ে চাকরি পেয়েছে তাদের খুঁজে বের করতে হবে। যাতে যোগ্যরা সুযোগ পায় সেই জায়গায় । ২৯ অগাস্ট ফের সিবিআইকে রিপোর্ট দিতে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
বিল্বদল ভট্রাচার্য সিবিআইয়ের তরফে একটি রিপোর্ট জমা করেন আদালতে সিসিটিভি ফুটেজ ও অন্যান্য ব্যাপারে।অন্যদিকে মামলাকারীর তরফে সুদীপ্ত দাসগুপ্ত আদালতে একটি হলফনামা জমা দিয়েছেন। তদন্ত চলাকালীন এই ধরনের সিসিটিভি ফুটেজের তথ্য প্রকাশ করা উচিত নয় অন্তত ১৮০ দিন। সুপ্রিম কোর্টের একটি পুরনো রায় উল্লেখ করেন আইনজীবীরা।

রাজ্যের ১২৩ টি পুরসভার তথ্য চাওয়া হয়েছে? সেখানে একাধিক বিষয় অস্পষ্ট। পুরসভার ফোন নম্বর চাওয়া হয়েছে কিন্তু ঠিক কার তা স্পষ্ট নয়। বিচারপতি জানিয়েছেন, সিবিআই যে রিপোর্ট দিয়েছে শুক্রবার তাতে তেমন কিছুই নেই।নির্দেশে তা উল্লেখ করার মতো বিষয় নয়।কারা তদন্ত করছে কি তদন্ত করছে এর বাইরে কিছু নেই।