সরকারি অনুমতির পরোয়া না করেই স্বতঃপ্রণোদিত ভাবে ঘর ভেঙেছেন দুই ইঞ্জিনিয়ার(engineer)। এই ঘটনায় রীতিমতো ক্ষুব্ধ হয়ে ইঞ্জিনিয়ারকে ভর্ৎসনার পাশাপাশি সপাতে চড় কষালে মহারাষ্ট্রের(Maharashtra) নির্দল বিধায়ক গীতা জৈন(Geeta Jain)। বিষয়টি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর রীতিমতো বিতর্ক শুরু হয়েছে।
মহারাষ্ট্রের ঠানের মীরা ভাইন্দর পুরনিগমের অন্তর্গত এলাকায় বেশ কিছু অবৈধ নির্মাণের অভিযোগে সেই বাড়ি ভেঙে ফেলে পুরসভার ২ ইঞ্জিনিয়ার। যে বাড়িগুলি ভেঙে ফেলা হয়েছে সেখানে দরিদ্র মানুষের বাস বলে দাবি স্থানীয়দের। বর্ষার আগে এই বাড়ি ভেঙে দেওয়ার ঘটনায় ছোট বাচ্চাদের নিয়ে পথের ধারে অস্থায়ী তাবু তৈরি করে বাস করছেন ঘরহারা বাসিন্দারা। বিষয়টি জানার পর ওই এলাকায় যান স্থানীয় বিধায়ক। যাদের বিরুদ্ধে বাড়ি ভাঙার অভিযোগ সেই দুই ইঞ্জিনিয়ারকে ডেকে পাঠিয়ে তাই কৈফিয়ৎ তলব করেন বিধায়ক গীতা জৈন। বাড়ি ভাঙার জন্য কোন সরকারি নির্দেশিকা রয়েছে কিনা ইঞ্জিনিয়ারদের কাছে জানতে চাই। তবে বিধায়কের প্রশ্নে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় দুই ইঞ্জিনিয়ারকে। একজন ইঞ্জিনিয়ার মুখ টিপে হাসছেন অভিযোগ করে সপাটে তার গালে চড় কষান বিধায়ক। সেই ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এর পরেই শুরু হয় বিতর্ক। এভাবে কোনও সরকারি আধিকারীকে চড় মারার অধিকার বিধায়কের আছে কিনা সে নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।
आमदार गीता जैन ताई ही कुठली पद्धत आहे अधिकाऱ्यावर हात उचलून प्रश्न सोडवण्याची.अधिकारी चुकला असेल तर सरकार मधे आहात कायदेशीर कार्यवाही करा कायदा हातात घेण्याचा अधिकार तुम्हाला कोणी दिला आहे ? @CMOMaharashtra यांच्यावर कार्यवाही करणार की आमदारांना कायदा हातात घेण्याची सूट आहे ? pic.twitter.com/ndJGyhLVyR
— Suraj Chavan (सूरज शेषाबाई व्यंकटराव चव्हाण) (@surajvchavan) June 20, 2023
তবে এই বিষয়ে পুরসভার দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক মুখ খুলতে চাননি। বিধায়কের সঙ্গেও ফোনে যোগাযোগ করা যায়নি। মীরা ভাইন্দর বিধানসভার ওই বিধায়ক গীতা আগে বিজেপির মেয়র ছিলেন। ২০১৯ সালে মহারাষ্ট্রের বিধানসভা নির্বাচনে নির্দল প্রার্থী হিসাবে জয়ী হন। পরে একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা-বিজেপি সরকারকে সমর্থন করেন তিনি।