বালেশ্বরে করমন্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার পর পেরিয়েছে কয়েক সপ্তাহ।এখনও হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন বহু যাত্রী।এই দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে প্রায় ৩০০ ছুঁই ছুঁই।রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও অন্তত ৮১টি দেহ শনাক্ত করা যায়নি। এর মধ্যেই বেড়েছে বিপত্তি।ক্ষতিপূরণ পাওয়ার আশায় এক একটি দেহের জন্য কোনও কোনও ক্ষেত্রে ছয়-সাত জন দাবিদারও আসছেন। সেই কারণেই, যাঁরা নিজেদের পরিজন বলে দাবি করছেন, তাঁদের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল।
তাই মৃতদের দেহ শনাক্তকরণের জন্য তাঁদের পরিজনদের ডিএনএ-র নমুনা সংগ্রহ করতে চাইছে রেল। মৃত ব্যক্তির সঙ্গে পরিজনের ডিএনএ নমুনা মিলিয়ে দেখা হবে এবং তারপর দেহটি পরিবারের কাছে তুলে দেওয়া হবে। ওড়িশার ভুবনেশ্বর এইমসে এই ডিএনএ নমুনা সংগ্রহের কাজ হবে। এদিকে রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনায় শনাক্ত না হওয়া দেহগুলির জন্যে অনেক ক্ষেত্রেই একাধিক দাবিদার তার পরিজন হিসাবে দাবি করছেন।
এর ফলে ক্ষতিপূরণ ঘিরে একটি জটিলতা তৈরি হচ্ছে জানিয়েছেন বলে রেলের আধিকারিকরা। এদিকে দুর্ঘটনায় যে দেহগুলির অবস্থা খুব খারাপ হয়ে গিয়েছে, সেগুলি নিয়ে চিন্তায় পড়েছে রেল কর্তৃপক্ষ।
কারণ, দেহগুলির অবস্থা এতটাই খারাপ, সেগুলি শনাক্ত করা যাচ্ছে না।ওই শনাক্ত না হওয়া দেহগুলিরই একাধিক দাবিদার উঠে আসছে। ফলে সামগ্রিক বিষয়টি নিয়ে মহা সঙ্কটে রেল।







































































































































