গরমে এখনও তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি রয়েছে পশ্চিমবঙ্গে। তীব্র গরমে এখনও নাজেহাল বঙ্গবাসী। তবে একই পরিস্থিতি মুম্বইয়েও। গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা সেখানে। শনিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড মাত্রায় পৌঁছে গিয়েছিল। মৌসম ভবন সূত্রে খবর, ২০১৪ সালে শেষ এ রকম নাজেহাল অবস্থা হয়েছিল মুম্বইয়ের।

আরও পড়ুন:মুখভার আকাশের! সোমেও বৃষ্টিতে ভিজবে কলকাতা সহ একাধিক জেলা
মৌসম ভবন জানিয়েছে, শনিবার মুম্বইয়ের তাপমাত্রা ছিল ৩৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। ২০০৭ সালের ১৪ জুন তাপমাত্রা পৌঁছেছিল প্রায় ৪০ ডিগ্রির কাছাকাছি। গত বছরের ১০ জুন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।


মুম্বই আঞ্চলিক শাখার এক বিজ্ঞানী সুষমা নায়ার জানিয়েছেন, দখিনা বাতাস বাধাপ্রাপ্ত হওয়ায় বাণিজ্যনগরীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। মৌসম ভবন জানিয়েছে, রবিবার সান্তাক্রুজ এবং কোলাবার তাপমাত্রা কমে ৩৫-৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস সহয়েছিল।১৩ জুন পর্যন্ত আবহাওয়া এরকম থাকবে। তবে ১৬ জুন থেকে তাপমাত্রা কমতে পারে বলে জানিয়েছে মৌসম ভবন।
আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে মুম্বই এবং মহারাষ্ট্রে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে মুম্বইয়ে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে। মহারাষ্ট্রের বেশ কিছু জেলায় ভারী বৃষ্টি হতে পারে। ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়-এর কারণেই ভিজতে পারে মুম্বই-সহ গোটা মহারাষ্ট্র। আগামী তিন-চার দিন বৃষ্টি হতে পারে মুম্বইয়ে। থানে, পালঘরে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি, সঙ্গে ৩০-৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে।







































































































































