‘‘আগামী নির্বাচনে বিজেপিকে হারাতেই হবে। ২০২১-এর নির্বাচনে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেখিয়ে দিয়েছেন বিজেপিকেও হারানো যায়। সক্রিয়ভাবে কোনও রাজনীতিতে আর অংশগ্রহণ করব না কিন্তু বিজেপিকে হারাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ডাকলেই যাব। ২০২১-এর নির্বাচন জিততে বিজেপি ট্রাকভর্তি টাকা বাংলায় নিয়ে এসেও বাংলার মানুষের মন জয় করতে পারেনি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে শোচনীয় ভাবে হেরে গিয়েছে বিজেপি। বিজেপির লজ্জা হওয়া উচিত। আগামী নির্বাচনে বিজেপিকে হারাতেই হবে আর সেটা বাংলার হাত ধরেই হবে। বাংলা প্রমাণ করেছে সেটা। আগামী নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আরও বড় ভূমিকা নিতে হবে।’’ শুক্রবার জাগোবাংলার কাছে বিস্ফোরক উক্তি জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন রাজ্যপাল সত্যপাল মালিকের। বিজেপির এই নেতা মোদি জমানায় বিহার, গোয়া ও মেঘালয়ের রাজ্যপালের দায়িত্বও সামলেছেন। এই মুহূর্তে তিনি মোদি সরকারের বিভিন্ন নীতির কড়া সমালোচক। এদিনও কথা প্রসঙ্গে তিনি সিবিআই, ইডির মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সির অপব্যবহার ও বাংলায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে এজেন্সির ডেকে পাঠানোর নিন্দা করেন।

মোদি সরকারের কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, পুলওয়ামার বিষয়গুলি লোকসভা নির্বাচনের আবহে আরও ব্যাপকভাবে প্রচার করবেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর মোদির সমালোচনায় সত্যপাল বলেন, ‘‘বর্তমানে কোনও মন্ত্রীর ক্ষমতা নেই কোনও বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার। সমস্ত কাজই প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে হয়। নিজে কতদিন দফতরে যান প্রধানমন্ত্রী, তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।” কর্নাটকের প্রচারের সময় একদিকে মণিপুর জ্বলছে, অন্যদিকে যন্তর মন্তরে বিক্ষোভ চলছে। সে প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশে মুদ্রাস্ফীতি, মূল্যবৃদ্ধি, বেকারত্ব, মণিপুর এবং আরও অনেক সমস্যা রয়েছে। তবে মোদি সরকার এগুলো নিয়ে চিন্তিত নয়। প্রধানমন্ত্রী শুধু মন কি বাত করেই ক্ষান্ত।
আরও পড়ুন- বাতিল হচ্ছে ২ হাজার টাকার নোট! খবর প্রকাশ্যে আসতেই ক্র্যাশ রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ওয়েবসাইট







































































































































