জনসংখ্যার নিরিখে একসময় বিশ্বে প্রথম ছিল চিন (China)। মানব সম্পদই তাদের শ্রেষ্ঠ সম্পদ- এই মত ছিল সে দেশের সরকার। কিন্তু অতিমারি ও তার পররর্তী সময় দেখা যাচ্ছে ক্রমেই কমছে চিনের জনসংখ্যা। বাড়ছে বৃদ্ধ ও অক্ষম মানুষের সংখ্যা। এই পরিস্থিতিতে আগেই কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের ১ সপ্তাহ ছুটি দেওয়া হয়েছিল জনসংখ্যা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে। এবার একাকী মহিলাদের জন্য IVF পদ্ধতিতে সন্তান ধারণের অনুমতি দিল চিনা প্রশাসন। তবে, সরকারি হাসপাতাল (Hospital) থেকে এই পদ্ধতিতে সন্তান ধারণ করতে পারবেন না তাঁরা। কিন্তু সমস্ত মাতৃত্বকালীন সুবিধা দেওয়া হবে। যদিও এবিষয়ে সরকারি তরফে কোনও ঘোষণা করা হয়নি।
কিছুদিন আগে চিনের শিজুয়ানের মতো কয়েকটি প্রদেশে একাকী মহিলাদের সন্তান ধারণের অনুমতি দেওয়া হয়। জনসংখ্যা কমে যাওয়ার কারণে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন চিনা প্রশাসন। সেই কারণে এবার সারা দেশের সেই নির্দেশ কার্যকর করা হল। বিবাহিতাদের মতোই একাকী মায়েরাও গর্ভাবস্থায় সব সুবিধা পাবেন- কর্মক্ষেত্রে সবেতন ছুটি, সন্তানদের জন্য দেশের আর্থিক একাকী মহিলাদের সন্তান ধারণের অনুমতি দেওয়ায় জন্মের হার অনেকটা বাড়বে বলে আশা চিনা প্রশাসনের।