তাঁকে যখন উত্তরপ্রদেশ নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, তখনই আশঙ্কা করেছিলেন তাঁকে খুন করা হবে। শনিবার রাতে আশঙ্কাই শেষমেশ সত্যি হল।পুলিশি নিরাপত্তার বেড়াজালেই খুন করা হল আতিক ও তাঁর ভাই আশরফকে।শনিবার তাঁর স্বাস্থ্যপরীক্ষার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময়ই তাঁকে গুলি করে খুন করা হয়। পরপর ১০-১২ রাউন্ড গুলি করার পর ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনিও দেয় তারা। উত্তর প্রদেশের প্রয়াগরাজে জোড়া হত্যাকাণ্ডের প্রাথমিক তদন্তে প্রকাশ্যে এল বিস্ফোরক তথ্য।

আরও পড়ুন:যোগী রাজ্যে নিরাপত্তার প্রশ্নে তোলপাড় গোটা দেশ! ৭৫ জেলায় ১৪৪ ধারা জারি!

প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, আতিক ও আশরফকে খুনের পর চম্পট দেয়নি দুষ্কৃতীরা। পুলিশের কাছে একরকম আত্মসমর্পণই করে তারা।সঙ্গে সঙ্গেই তাদেরকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশ সূত্রের খবর, ধৃতদের নাম অরুণ মৌর্য, নবীন তিওয়ারি ও সোনু। খুনের কারণ জানতে তাদের টানা জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছেন তদন্তকারীরা।

প্রসঙ্গত, আতিকের আশঙ্কা ছিল, গুজরাত থেকে উত্তরপ্রদেশের আদালতে হাজিরা দিতে নিয়ে যাওয়ার পথে কোনও না কোনও ভাবে তাঁর মৃত্যু হতে পারে। সেই মৃত্যু কোনও সাজানো ‘দুর্ঘটনা’ থেকে হতে পারে, অথবা ‘এনকাউন্টার’-এ। শনিবার ঠিক তেমনটাই হল আতিকে সঙ্গে। যদিও এ ঘটনার নেপথ্যে কে বা কারা লুকিয়ে রয়েছেন, তাঁদের অভিসন্ধিই বা কী, তা কি আদও খুঁজে বের করবে যোগী পুলিশ?









































































































































