নিজে যেচে অনুরোধ করে এবিপি আনন্দে প্যানেল ডিসকাশনে গিয়ে কি শেষে জোর ধমক খেতে হয়েছে শতরূপ ঘোষকে? মিডিয়ার অন্দরমহলসূত্রে খবর তেমনই।


আরও পড়ুন:“টেস্ট টিউব বেবিরও বাবা-মা থাকে, তারা অ*বৈধ নয়”, চিকিৎসকদের নিশানায় শতরূপ

সিপিএমের হোলটাইমার হয়েও 22 লাখি গাড়ি কিনে বাবার টাকায় ফুটানি বিতর্কের পর শতরূপ নাকি এবিপি আনন্দের অন্যতম প্রডিউসার পার্থকে ফোন করেছিলেন। অনুরোধ করেছিলেন এবিপির কোনো টক শোতে তাঁকে বসার সুযোগ দিতে। কারণ শতরূপকে সাধারণত এবিপিতে দেখা যায় না। পার্থ অনুরোধ রাখেন। সন্ধে ছটার সময় বসার সুযোগ দেন। কিন্তু মজা হয় অনুষ্ঠানের পর। চ্যানেলের রাজনৈতিক খবরের সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিক দেবজ্যোতি ঘোষ অফিসে প্রকাশ্যেই শতরূপকে কার্যত ভর্ৎসনা করে একটি ক্লাস নেন। সিপিএমের হোলটাইমারের যে বাবার টাকায় 22 লাখি গাড়ির ফুটানি মানায় না; এনিয়ে প্রশ্ন উঠলে পার্টি অফিসে বসেই আপত্তিকর ভাষা প্রয়োগ করা যায় না; টেস্ট টিউব বেবি কোনো নেতিবাচক বিষয় নয়, বিজ্ঞানের গর্ব, এসব দেবজ্যোতিবাবু ভালো করে বোঝান শতরূপকে। এবিপির অন্য কর্মীরা তখন শতরূপের হাল দেখে মুখ টিপে হাসছেন। এসির মধ্যেও তখন শতরূপের কপালে ঘাম। দীর্ঘ ক্লাস নেওয়ার পর দেবজ্যোতি ছেড়ে দিলে তিনি হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন। নিউজরুমে তখন রসিকতার মন্তব্য, সিপিএম যদি পার্টি ক্লাসটা ঠিকঠাকভাবে নিত, তাহলে আজ দেবজ্যোতিবাবুকে এতটা সময় নষ্ট করতে হত না।









































































































































