সোমবার দুপুরে মাড়গ্রামে পৌঁছয় নিহত লাল্টু শেখের (Laltu Shekh) দেহ। সারা গ্রাম ভেঙে পড়ে তাঁদের বাড়ি সামনে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এলাকায় পুলিশ (Police) মোতায়েন রাখা হয়। পাশাপাশি, এদিন ধৃত ৬ জনকে রামপুরহাট আদালতে তোলা হলে চারজন সুজাউদ্দিন ও তাঁর দুই ছেলে ও গব্বরের আট দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। আকবর ও ছোট্টু মালের চোদ্দোদিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন ACJM আদালতের বিচারক সৌভিক দে।
দুষ্কৃতীদের ছোড়া বোমার আঘাতে শনিবার রাতেই মৃত্যুর হয় নিউটন শেখের (Newton Shekh)। গুরুতর আহত অবস্থায় SSKM হাসপাতালে ভর্তি করা হয় লাল্টু শেখকে। রবিবার তাঁরও মৃত্যু হয়। সোমবার বিকেলে তাঁর দেহ গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়। কান্নায় ভেঙে পড়েন স্থানীয় মানুষ।
বাসিন্দাদের অভিযোগ, এই হামলার পিছনে কংগ্রেসের হাত রয়েছে। সৈয়দ সিরাজ জিম্মি জানান, অভিযুক্ত সুজাউদ্দিন বিধানসভা নির্বাচনের সময় বিজেপিতে যোগ দেয়। পরে কংগ্রেসে যোগ দেয়। ভুট্টু এলাকায় ভালো তৃণমূল সংগঠক ছিল। সেকারণেই তাঁর এত আক্রোশ।