মোহনবাগান ক্লাব নিয়ে নন্দীভৃঙ্গির কুৎসা শুরু হয়েছে। ক্লাবসূত্রে খবর এই নন্দীভৃঙ্গী টাকা নিয়ে কারুর ইমেজ বাঁচানো এবং কাউকে কালিমালিপ্ত করার অপপ্রচার করছে। পিছনে তথাগত বুদ্ধর মুখোশ পরে এক পদ্মপন্থী, যে ক্লাবের এক বড়কর্তার পিছনে ঘুরঘুর করছে।
নন্দীভৃঙ্গি বলছে, সচিব নাকি এটিকে সরাতে চান। সভাপতি বা বাকিরা বিরোধী। এই চতুষ্পদটি গোপন করছে, নতুন কমিটির বৈঠকে এটিকে সরানোর বিষয়টি প্রথম তোলেন কুণাল ঘোষ। পরে আবার তোলেন কুণালই। সচিবই বরং বিষয়টি উচ্চগ্রামে নিয়ে যেতে চাননি। কুণাল বৈঠকে এটাও বলেছিলেন যে এটিকে আনার জন্য টুটুবাবু বা সৃঞ্জয়ের সঙ্গে দেবাশিসও ছিলেন।
চতুষ্পদ নন্দীভৃঙ্গি এটাও মিথ্যা বলছে যে কুণালকে সচিবের উপর নজর রাখতে সভাপতি পাঠিয়েছেন। বাস্তব হল, কুণাল বাল্য থেকে সক্রিয় মোহনবাগানি। তাঁকে সহসভাপতির উদ্যোগ সচিবের। সভাপতি জেনেছেন পরে।
নন্দীভৃঙ্গি চতুষ্পদ নিয়মকানুনটাও জানে না? কর্মসমিতিতে সভাপতি বৈঠকে না থাকলে সভাপতিত্ব করেন সহসভাপতিরা। কোনো সিনিয়র সহসভাপতি না থাকায় রুটিনমাফিক কুণাল করেন। এতে চতুষ্পদের পিতৃদেবের কী?
বস্তুত, এটিকে সরানোর দাবিতে প্রথম থেকে সোচ্চার কুণাল এবং ক্রমশ অনেকেই। টিমের হাল খারাপ। সমর্থকরা চটে। ইদানিং সচিবও বিরক্তি প্রকাশ করছেন, চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে গোয়েঙ্কাদের। সচিবের সঙ্গে কুণালের সম্পর্ক ভালো। সভাপতির সঙ্গেও সচিবের দিব্যি কথা হয়, টুটুবাবুর জন্মদিনেও কথা হয়েছে। এখন কোনো বরাহনন্দন কুৎসা করতে গিয়ে তালগোল পাকানোর চেষ্টা করছে। এটিকে একটি সমস্যা বটে, কিন্তু তারা টাকা না দিলে মোহনবাগান সমস্যায় থাকত। এখনও খবর হল, সঞ্জীব গোয়েঙ্কা এটিকে সরাতে রাজি, কিন্তু তিনি চাপ দিলে পিছিয়ে যাচ্ছেন। তাঁর সিদ্ধান্ত তিনি নিজের মত ঘোষণা করবেন। ফলে বাড়তি চাপ দিলে হইতে বিপরীত হবে। বিকল্প বিপুল টাকার ব্যবস্থা না করে সংঘাত বোকামি। উল্লেখ্য, এটিকে আসার আগে আই এস এল খেলা নিয়ে বিজেপির কৈলাস বিজয়বর্গীয় দুই প্রধানকে ডেকে নানা আশ্বাস দিলেও, কিছুই করেননি। এখন তাঁর কিছু পরিত্যক্ত সাঙ্গপাঙ্গ নন্দীভৃঙ্গিদের নামিয়ে অতৃপ্ত আত্মার মত কুৎসা দিয়ে ঘোলাজলে মাছ ধরার চেষ্টা করছে।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.