এসএসসি ও শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এখন জেলবন্দি রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তবে তদন্তে নেমে কেঁচো খুঁড়তে কেউটে বের করছেন তদন্তকারীরা। লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ঘুরপথে বেআইনি ভাবে শিক্ষকের চাকরির দেওয়ার পাশাপাশি বেসরকারি ল কলেজের অনুমোদন দেওয়ার জন্যও নেওয়া হয়েছে টাকা। একইভাবে টাকা নিয়ে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বহু ফার্মাসি কলেজকেও। কলকাতা হাইকোর্টে এমনই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। অভিযোগ, প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। ফলে শিক্ষকনিয়োগ মামলার পাশাপাশি এমন অভিযোগে আরও চাপে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী।
ইডি আদালতে দাবি করে টাকার বিনিময়ে বেসরকারি ল কলেজ ও ফার্মাসি কলেজকে এনওসি দিয়েছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ওইসব নো অবজেকশন সার্টিফিকেট দেওয়ার জন্য বিপুল টাকা তোলা হয়েছে বলে দাবি ইডির। এর পাশাপাশি মানিক ভট্টাচার্য ও পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগসাজস অত্যন্ত স্পষ্ট। তদন্তে বহু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
বিচারপতি জানতে চান, এমন কী তথ্য প্রমাণ রয়েছে যার ভিত্তিতে বলা যায় পার্থ চট্টোপাধ্যায় বিপুল টাকা নিয়ে ল কলেজ ও ফার্মাসি কলেজের অনুমোদন দিয়েছেন? ওই প্রশ্নের জবাবে ইডির আইনিজীবী একটি নথি তুলে দেন বিচারকের কাছে এবং অনুরোধ করেন বিষয়টি যেন গোপন রাথা হয়। কারণ ওইসব তথ্য প্রকাশ্যে চলে এলে তদন্তে বিঘ্ন ঘটবে। ওইসব দুর্নীতির জন্য যে টাকা তোলা হয়েছে তা বিভিন্ন জায়গায় জমিয়ে রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন:মহার্ঘ্য বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচের টিকিট, দাম ১লক্ষ ২৭হাজার টাকা












































































































































