দক্ষিণ ২৪পরগনার বারুইপুরে (Baruipur) প্রাক্তন নৌসেনা কর্মীর (Ex Navy) খন্ড-বিখন্ড দেহ নিয়ে ময়নাতদন্তে রিপোর্টে (Post Mortem report) উঠে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য। ময়নাতদন্তের রিপোর্টের পাশাপাশি প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, শ্বাসরোধ করেই খু*ন করা হয় উজ্জ্বল চক্রবর্তী নামে ওই প্রাক্তন নৌসেনা কর্মীকে।

কিন্তু তার পরের ঘটনা যথারীতি হাড়হিম করার মতো। উজ্জ্বলবাবুকে শ্বাসরোধ করে খুনের পর হিংস্রর মতো অস্ত্রোপচারের (Operation) সরঞ্জাম দিয়ে তাঁর শরীর কেটে খণ্ড-বিখণ্ড করা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এখনও প্রাক্তন নৌসেনার শরীরে বিভিন্ন অংশ যেমন দুটি হাত, ও কোমরের নিচের অংশের কোনও হদিশ পাননি তদন্তকারীরা। পুলিশ দেহের বাকি অংশের খোঁজ চালাতে বিভিন্ন জায়গায় চিরুনি তল্লাশি (Search Operation) শুরু করেছে।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার রাতে বারুইপুর-মল্লিকপুর রোডের ডিহি এলাকার একটি পুকুর থেকে উদ্ধার হয় উজ্জ্বল চক্রবর্তীর অর্ধেক দেহ। ৫৪ বছর বয়সী ওই প্রাক্তন নৌসেনা কর্মীর দুটি হাত ও কোমরের নীচ থেকে শরীরের বাকি অংশের কোনও খোঁজ মেলেনি তখন। মৃতদেহের মুখও প্লাস্টিক দিয়ে আটকানো ছিল। কে বা কারা প্রাক্তন নৌসেনাকে খুন করল? তা এখনও জানা যায়নি। খুনের কারণ নিয়েও ধোঁয়াশা রয়েছে। ঘটনার তদন্ত করছে বারুইপুর থানার পুলিস। গত ১৪ নভেম্বর থেকে নিখোঁজ ছিলেন উজ্জ্বল চক্রবর্তী।











































































































































