চলতি বছরের ২৭ জুন শিক্ষা দফতর নির্দেশিকা জারি করেছিল যে, সরকারি স্কুলে কর্মরত শিক্ষকরা কোনও টিউশন পড়াতে পারবেন না। রাজ্য সরকারের তরফে জারি করা এই নির্দেশিকায় জানানো হয়েছিল যে, শুধুমাত্র গৃহশিক্ষকতা নয় কোনও কোচিং সেন্টারের সঙ্গেই স্কুলের শিক্ষকদের যুক্ত থাকাটা অপরাধ বলে গণ্য করা হবে। এমনকি বিনামূল্যে টিউশন দেওয়ার ক্ষেত্রেও বাধা দেওয়া হয়েছিল শিক্ষা দফতরের তরফে।কঠিন নিয়ম জারি করা হলেও স্কুল শিক্ষকদের প্রাইভেট টিউশন পুরোপুরি বন্ধ করা সম্ভব হয়নি। যদিও তা একেবারে বন্ধ করাতে ইচ্ছুক প্রাইভেট টিউটর্স অ্যাসোসিয়েশন।এই নিয়ে একটি মামলাও হয়। যদিও বিভিন্ন কারণে এখনও পর্যন্ত সেই মামলার শুনানি হয়নি।
এই পরিস্থিতিতে স্কুল শিক্ষকদের প্রাইভেট টিউশন নিয়ে এবার আরও কড়া মনোভাব রাজ্যের। প্রায় ৪৫ টি স্কুলে নোটিশ দিল রাজ্য স্কুল শিক্ষা দফতর।ওই ৪৫টি স্কুলের প্রায় ২০০ জন শিক্ষক শিক্ষিকার নামে নোটিশ জারি করা হয়েছে। প্রাইভেট টিউশনের সঙ্গে এই শিক্ষক শিক্ষিকারা আর যুক্ত নাকি তা ওই শিক্ষক শিক্ষিকার নাম উল্লেখ করে জানতে চাইল স্কুল শিক্ষা দফতর। স্কুলগুলির প্রধান শিক্ষক প্রধান শিক্ষিকাদের থেকেই কৈফিয়ৎ তলব করেছে স্কুল শিক্ষা দফতর।
নির্দিষ্ট কিছু অভিযোগের ভিত্তিতেই এই রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে, দাবি স্কুল শিক্ষা দফতরের আধিকারিকদের। বেলঘরিয়া, দমদম, বরানগর-সহ একাধিক জায়গার স্কুলগুলিকে নোটিশ দিয়েছে রাজ্য। আর প্রত্যেক শিক্ষক-শিক্ষিকাকে চিঠি প্রাপ্তির ১৫ দিনের মধ্যে চিঠির উত্তর দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.














































































































































