হাওয়া গরম করতে সংবাদ মাধ্যমের সামনে তিনি “ষড়যন্ত্র” তত্ব খাড়া করেছেন। আবার ইডির জেরায় সেই “ষড়যন্ত্র” নিয়ে “স্পিকটি নট” পার্থ চট্টোপাধ্যায়। আবার অর্পিতা দাবি করছেন, তাঁর ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হওয়া কোটি কোটি টাকার উৎস তিনি জানেন না। তাঁর অজান্তে বা অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়ে কেউ বা কারা টাকা ঢুকিয়েছে। সেই জায়গা থেকে এদিন সওয়াল-জবাবের পর আরও ২দিন করে ইডি হেফাজত হয়েছে পার্থ-অর্পিতার।

এরই মাঝে তল্লাশিতে নেমে পার্থ বান্ধবী অর্পিতার নামে এলআইসির ৩১টি পলিসির সন্ধান পেয়েছেন তদন্তকারীরা। আর এখানেই উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। অর্পিতার সেইসব পলিসিতে নমিনি হিসেবে রয়েছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। আজ, বুধবার এমনটাই দাবি করেছে ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার দাবি, এক থেকে প্রমাণ হয় অর্পিতা অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিলেন পার্থর এবং তাদের মধ্যে আর্থিক লেনদেন ছিল।

এদিন নগর-দায়রা আদালতে ইডির বিশেষ কোর্টে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আইনজীবিরা সওয়াল করেন, রোজ তদন্তে নিত্যনতুন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে আসছে। এবার পার্থ-অর্পিতার শেয়ারে সংস্থার হদিশ মিলেছে। ২০১২ সাল থেকে তাঁদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। সুতরাং, অর্পিতার সমস্ত বেনামি-বেআইনি সম্পত্তির সঙ্গে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে বলেই দাবি কেন্দ্রীয় সংস্থার।
আরও পড়ুন- দুই জমানায় মন্ত্রী বাবা-ছেলে, উত্তরবঙ্গে বিরল: শপথ নিয়ে বললেন উদয়ন






































































































































