২১শের মহাসমাবেশে যোগ দিতে সকাল থেকেই শহরে জনজোয়ার

0
3

আজ ২১শে জুলাই। ধর্মতলায় তৃণমূলের মহাবেশ। আর এই বিশেষ সমাবেশে যোগ দিতে সকাল থেকেই মহানগরে জনপ্লাবন। ভোর থেকেই কেউ বিশেষ পোশাকে, কেউ দলীয় পতাকা হাতে, স্লোগান দিতে দিতে কর্মীরা মিছিল করে ধর্মতলায় আসতে শুরু করেছেন। কর্মীদের মধ্যে রয়েছে বাড়তি উচ্ছ্বাস।তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি, বাইশের ২১ জুলাইয়ের জমায়েত ভাঙতে চলেছে অতীতের সমস্ত রেকর্ড।

আরও পড়ুন:শহিদের রক্তে রাঙানো একুশে আজও আগামীর পথ দেখাচ্ছে, লিখলেন কুণাল ঘোষ

সকাল ১০টা থেকে ধর্মতলার মঞ্চে কর্মসূচি শুরু হবে। বেলা ১২টায় বক্তৃতা দেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ইতিমধ্যে কয়েক লক্ষ মানুষ ধর্মতলা শহীদ মঞ্চ চত্বরের উদ্দেশ্যে।  দুবছর পর অতিমারির প্রকোপ কাটিয়ে আজ ধর্মতলায় তৃণমূলের মহাসমাবেশ। হাওড়া, শিয়ালদহ স্টেশন তো বটেই,কলকাতার আর্মহার্স্ট স্ট্রিট, বিধান সরণি (কে সি সেন স্ট্রিট থেকে বিবেকানন্দ রোড), কলেজ স্ট্রিট, ব্রাবোর্ন রোড, স্ট্র্যান্ড রোড (হেয়ার স্ট্রিট থেকে রাজা উডমান্ট স্ট্রিট), বি বি গাঙ্গুলি স্ট্রিট, বেন্টিঙ্ক স্ট্রিট, নিউ সিআইটি রোড, রবীন্দ্র সরণি (বি কে পাল এভিনিউ থেকে লালবাজার স্ট্রিট), ডোরিনা ক্রসিং সর্বত্রই তৃণমূল কর্মী সদস্যদের ভিড়। সমর্থকদের আশা এ বছর ঐতিহাসিক সভা অনুষ্ঠিত হবে এবং সেই সভায় রেকর্ড সংখ্যায় মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন সভা সফল করার উদ্দেশ্যে। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে কাতারে কাতারে মানুষ চলেছেন ধর্মতলার উদ্দেশ্যে।আজকের সমাবেশে কী বার্তা দেন দলনেত্রী সেদিকেই তাকিয়ে গোটা রাজ্য।

মহাসমাবেশে যোগ দিতে ২দিন আগে আগে থেকেই  জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে জমায়েত শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার ধর্মতলার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন বহু কর্মী-সমর্থকরা। কলকাতা পুলিশ আগেই জানিয়েছে, আর্মহার্স্ট স্ট্রিট, বিধান সরণি (কে সি সেন স্ট্রিট থেকে বিবেকানন্দ রোড), কলেজ স্ট্রিট, ব্রাবোর্ন রোড, স্ট্র্যান্ড রোড (হেয়ার স্ট্রিট থেকে রাজা উডমান্ট স্ট্রিট), বি বি গাঙ্গুলি স্ট্রিট, বেন্টিঙ্ক স্ট্রিট, নিউ সিআইটি রোড, রবীন্দ্র সরণি (বি কে পাল এভিনিউ থেকে লালবাজার স্ট্রিট) দিয়ে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ হবে। কলকাতা পুলিশের পক্ষে জানানো হয়েছে, জুলাইয়ের সমাবেশের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকছেন ডেপুটি কমিশনার পদমর্যাদার ৩০ জন অফিসার, ৭০ জন অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার পদমর্যাদার অফিসার এবং ১৫০ জন ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার অফিসার।