সমবয়সী দুই বন্ধুর দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব। একই বছরে মাধ্যমিক। কিছুক্ষেত্রে একই সঙ্গে কাজ। এখনও একই সঙ্গে একই দলে রাজনীতির ময়দানে। একজন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী। অপরজন শাসক দলের মুখপাত্র ও রাজ্য সাধারণ সম্পাদক। এছাড়াও প্রচুর মিল। দু’জনেই লেখালেখি করেন, সাহিত্য চর্চা করেন। একজন বিখ্যাত নাট্য ব্যক্তিত্ব, অধ্যাপক তো অন্যজন প্রতিষ্ঠিত সাংবাদিক। একজন ব্রাত্য বসু, অপরজন কুণাল ঘোষ। দুই অভিন্ন হৃদয় বন্ধু।
সোমবার ব্রাত্য বসুর একটি বইয়ের আত্মপ্রকাশ ও “বর্ষা মঙ্গল বই মহোৎসব”-এর সূচনায় কলেজ স্ট্রিট বইপাড়ায় এসেছিলেন। মূল অনুষ্ঠান শেষে শত ব্যস্ততার মাঝে নস্টালজিক কফি হাউস, কফি ও কিছুক্ষণের আড্ডার সুযোগটা হাতছাড়া করলেন না ব্রাত্য-কুণাল। সটান ঢুকে পড়লেন কফি হাউজের প্রথমতলার কফির আড্ডায়। চুটিয়ে আড্ডা মারলেন প্রায় আধঘন্টা। খোশমেজাজে গল্প, হাসি, ঠাট্টায় মাতলেন তাঁরা।
কফি খেতে খেতে বিভিন্ন বয়সী মানুষের সেলফির আবদার মেটালেন। চরম ব্যস্ততার মাঝেও কফি হাউজের সাময়িক আড্ডায় যে নস্টালজিক ব্রাত্য-কুণাল, সেটা তাঁদের শরীরী ভাষাতেই ফুটে উঠছিল।










































































































































