যুবতীর দাবি তিনি গত জন্মের পার্বতী। তার পুনর্জন্ম হয়েছে। স্বামী হিসেবে এ জন্মেও তাই তিনি মহাদেবকে চান। আর তাই কৈলাস-মানসরোবর যাওয়ার রাস্তায় চিন-ভারত সীমান্তের কাছে নভিধাং এলাকায় গিয়ে তপস্যা জুড়েছেন ওই যুবতী । কিন্তু নভিধাং এলাকাটি এমন জায়গায় যেখানে সাধারণের গতিবিধি নিয়ন্ত্রিত। বিশেষ অনুমতি নিয়ে যেতে হয়। তাই উত্তরপ্রদেশের আলিগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা হরমিন্দরকে ফিরিয়ে আনতে এখন উঠে-পড়ে লেগেছে পুলিশ প্রশাসন। পুলিশ সুপার লোকেন্দ্র সিং জানিয়েছেন, ধরচুলার এসডিএমের থেকে ১৫ দিনের যাত্রার অনুমতি পেয়েছিলেন হরমিন্দরক। কিন্তু ২৫ মে অনুমতির মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও সেখান থেকে চলে আসতে রাজি হননি তিনি। দু’জন সাব ইনস্পেক্টর এবং একজন ইনস্পেক্টর দিয়ে তিনজন পুলিশকর্মীর টিম পাঠানো হয়েছিল ধরচুলা থেকে ওই যুবতীকে ফিরিয়ে আনতে। কিন্তু হতাশ হয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁদের। এবার ওই মহিলাকে নিয়ে আসার জন্য ১২ সদস্যের বড় দল পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যাতে চিকিৎসাকর্মীদেরও রাখা হবে। কারণ পুলিশের দাবি, হরমিন্দরের মানসিক ভারসাম্য সম্ভবত ঠিক নেই। তাই তার চিকিৎসার প্রয়োজন।

















































































































































