প্রাথমিক রিপোর্টে ইঙ্গিত মিলেছিল। এবার ময়নাতদন্তের পূর্ণাঙ্গ রিপোর্টও বলছে হত্যা নয়, টেলি অভিনেত্রী পল্লবী দে আত্মহত্যাই করেছেন। পল্লবীর লিভ-ইন পার্টনার সাগ্নিক চক্রবর্তীর মূলত আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ গ্রেফতার করা হয়েছে। আদালত পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু খুন করা হয়নি পল্লবীকে। ফলে অভিনেত্রীর পরিবারের তরফে আনা খুনের অভিযোগ কার্যত ভুল প্রমাণ করছে ময়নাতদন্তের পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট।


আরও পড়ুন: সাতসকালে বেপরোয়া লরির ধাক্কায় আহত ৫


গত, রবিবার সকালে গড়ফার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছিল পল্লবীর ঝুলন্ত দেহ। সেইদিন থেকেই লিভ-ইন পার্টনার সাগ্নিক চক্রবর্তী বলে আসছিলেন, তিনি ধূমপান করতে বাইরে এসে ছিলেন। তারপর ঘরে ফিরে দেখেন ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছেন পল্লবী। কিন্তু সাগ্নিকের কোনও কথাই মানতে নারাজ ছিল পল্লবীর পরিবার। গরফা থানায় সাগ্নিকের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ দায়ের করেন অভিনেত্রীর বাবা। এরপর মঙ্গলবার সাগ্নিক চক্রবর্তীকে গ্রেফতার করা হয়। গতকাল, বুধবার তাঁকে তোলা হয় আলিপুর আদালতে। সেখানে সরকারি আইনজীবী রাধানাথ রং জানান, খুনের সম্ভাবনা-সহ সাগ্নিকের বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ পুলিশ তদন্ত করে দেখছে। আর্থিক প্রতারণার বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের তথ্য যাচাই করা হচ্ছে। আদালতের নির্দেশে সাগ্নিক ও পল্লবীর মোবাইল ফরেন্সিক ল্যাবে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।
src=”https://bbs.s3.ap-south-1.amazonaws.com/wp-content/uploads/2022/05/04193824/Bharat-Technology.jpg” alt=”” width=”300″ height=”390″ />




কিন্তু আদালতে সাগ্নিকের আইনজীবী অর্ঘ্য গোস্বামী শুরু থেকেই আত্মহত্যার তত্ত্ব নিয়ে অনড় ছিলেন। আদালতেও তিনি বলেছেন, পুরো বিষয়টির মিডিয়া ট্রায়াল চলছে। আত্মহত্যার ঘটনাকে খুন বলে বাজার গরম করার চেষ্টা হচ্ছে। দু’পক্ষের সওয়াল-জবাবের পর ২৬ মে পর্যন্ত অভিযুক্ত সাগ্নিকের পুলিসি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। এরপরই ময়নাতদন্তের পূর্নাঙ্গ রিপোর্ট পুলিশের হাতে আসে। সেই রিপোর্ট কোনওভাবেই খুনের তত্ত্ব খাড়া করছে না।

Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.





























































































































