করোনা(Corona) নিয়ে কিছুতেই যেন নিশ্চিন্তে থাকা যাচ্ছে না। শুধু রাজধানী দিল্লিই(Delhi) নয়, মাথাব্যথার কারণ এখন কেরল (Kerala)এবং হরিয়ানাও(Haryana)। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। চিন্তায় রাখছে মৃত্যুহার(Death rate)।
রবিবার স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রকের (Ministry of Health and Family Welfare) দেওয়া তথ্য ও পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা (Corona) আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৪৫১ জন। বর্তমানে দেশে অ্যাকটিভ কেস ২০ হাজার ৪৫১ জন। যা গতকালের থেকে সামান্য হলেও বেশি। দিল্লিতে গত একদিনে ১৪০০এর বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। কেরল এবং হরিয়ানাতে গত ২৪ ঘণ্টায় ৪০০এর বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। দেশে অ্যাকটিভ কেসের হার বেড়ে হয়েছে ০.০৫ শতাংশ।
গ্যাসের দাম বাড়তেই ‘উজ্জ্বালা’ উপভোক্তাদের ভরসা সেই উনুন
অন্যদিকে মৃত্যু নিয়ে উদ্বেগ কাটছে না। দেশে এখনও পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়ে মোট মৃতের সংখ্যা ৫ লক্ষ ২৪ হাজার ৬৪ জন।একদিনে করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৪০ জন। ভারতের পাশাপাশি করোনা নতুন করে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে উৎসস্থল চিনে। বলা হচ্ছে চিন (China)এই মুহূর্তে করোনায় সবচেয়ে ভয়ংকর পরিস্থিতি দিয়ে যাচ্ছে।
সার্বিক করোনা গ্রাফ (coronagraph)ঊর্ধ্বমুখী হলেও, দেশে সুস্থতার হার অনেকটাই সন্তোষজনক। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ২৫ লক্ষ ৫৭ হাজার ৪৯৫ জন করোনাকে জয় করেছেন থেকে মুক্ত হয়েছেন। সুস্থতার হার ৯৮.৭৪ শতাংশ। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য জানাচ্ছে, এখনও পর্যন্ত দেশে ১৯০ কোটি ২০ লক্ষের বেশি করোনার টিকা (Corona Vaccine) দেওয়া হয়েছে।
এসবের পাশাপাশি করোনার পরিসংখ্যান নিয়ে আবার নতুন করে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। এই নিয়ে এবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) দিকে আঙুল তুলল ইসলামাবাদ। এর আগেই ভারত এই বিষয়ে অভিযোগ জানিয়েছিল। এবার প্রতিবেশী রাষ্ট্র পাকিস্তান ও সেই পথেই হাঁটল।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফ থেকে দাবি করা হয়েছে যে করোনা (Corona Virus) সংক্রমণ বা মৃত্যু সংক্রান্ত যে পরিসংখ্যান বিভিন্ন দেশ প্রকাশ করেছে তা ভুয়ো। জবাবে পাকিস্তানের পাল্টা দাবি WHO-এর তথ্য সংগ্রহ প্রক্রিয়ায় গরমিল রয়েছে।
















































































































































