৫২ দিন ধরে যুদ্ধ চলছে ইউক্রেনে। একনাগাড়ে রাশিয়া হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইউক্রেনের উপরে। রাশিয়ার আক্রমণে কার্যত শ্মশানভূমিতে পরিণত হয়েছে ইউক্রেন। রুশ ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইউক্রেনে একটাও স্কুল বাড়ি আস্ত নেই। স্টেডিয়াম নেই । সিনেমাহল নেই। বসতবাড়ি নেই । বাজার নেই। শপিংমল নেই। সমস্ত ধূলিস্যাৎ হয়ে গিয়েছে।

তবে এই ধ্বংসলীলায় মধ্যেই দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তোলার কাজে ব্রতী হয়েছে ইউক্রেনের শিক্ষামন্ত্রক। লিভ-সহ বেশ কয়েকটি শহরে যেখানেই ধ্বংসলীলার মাত্রা কিছুটা কম সেখানে অনলাইন ক্লাস শুরু করেছে ইউক্রেনের শিক্ষা মন্ত্রক। যত বেশি সংখ্যক পড়ুয়া ওই অনলাইন ক্লাস গুলিতে যোগ দিতে পারে সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে ইউক্রেন শিক্ষা মন্ত্রকের তরফে। এজন্য প্রতিটি শহরে প্রচার চালাচ্ছে তারা । ক্ষেপণাস্ত্র হানা ও মৃতদেহের ধ্বংসস্তূপের মধ্যে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ শুরু করতে চলেছে।

এদিকে পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধূলাতেও পিছিয়ে থাকতে চাইছে না ইউক্রেন। সামনেই কাতার ফুটবল বিশ্বকাপ। সেখানে সুযোগ পেতে প্রাণপণ লড়াই চালাচ্ছে ইউক্রেনের খেলোয়াড়রা। ইতিমধ্যেই ইউক্রেন পৌঁছে গিয়েছে কোয়ালিফায়ারের প্লে অফেও।সামনেই স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে তাদের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ। কিন্তু যুদ্ধের কারণে, নিজের দেশে ফুটবল প্র্যাকটিস করার মতো কোনও মাঠ আর নেই। সবকিছুই রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। তাই নিজের দেশ ছেড়ে স্লোভেনিয়ায় প্রস্তুতি সারতে যেতে হচ্ছে ইউক্রেনের খেলোয়াড়দের।










































































































































