বাংলা নববর্ষের প্রাক্কালে শোকাচ্ছন্ন মেঘালয় (Meghalaya)। বিধ্বংসী ঝড়ে (Devastating Cyclone) ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামের পর গ্রাম। প্রায় দু’হাজারেরও বেশি ঘর বাড়ি ভেঙে লন্ডভন্ড। পরিস্থিতির দিকে নজর রাখতে খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম ( control room)।
স্ত্রীকে অন্তসত্ত্বা করতে জেলবন্দিকে ১৫ দিনের ছুটি দিল যোধপুর হাইকোর্ট
দক্ষিণবঙ্গ যখন সূর্যের প্রবল রোষানলে দগ্ধ হচ্ছে, তখন মেঘালয়ে(Meghalaya) প্রকৃতির ভয়ংকর রূপের দেখা মিলল। সাইক্লোনের(Cyclone) জেরে লণ্ডভণ্ড বাড়ি ঘর।প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, পূর্ব খাসি হিল, রি-ভয়, দক্ষিণ গারো হিল ও উত্তর গারো হিল জেলায় বৃহস্পতিবার হঠাৎ সাইক্লোন দেখা যায়। যার জেরে দু-হাজারের বেশি বাড়ি ভেঙেছে। অনেক সরকারি ভবনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
রাজ্যের মুকুটে নয়া পালক, টেলিমেডিসিনে দ্বিতীয় বাংলা
সরকারি সূত্র অনুযায়ী রি-ভয় জেলার প্রায় ৭৭টি গ্রাম তছনছ হয়ে গেছে। ঝড়ের তান্ডবে একের পর এক গাছ উপড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ পরিষেবা বিপর্যস্ত হয়েছে। উত্তর গারো হিলের খারকুট্টা গ্রামে বাজ পড়ে এক মহিলার মৃত্যুর খবর মিলেছে।চিরাঙ জেলায় ভুটান সীমান্তে থাকা বেংতলের আন্ঠাইবাড়ি অর্কিড সংগ্রহালয় ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হয়ে গিয়েছে।বৃহস্পতিবার রাতের প্রবল ঝড়ে ব্যাপক ক্ষতি অসমে। ক্ষতিগ্রস্ত অসমের(Assam) টিংখঙও। ঝড়-বৃষ্টি থেকে বাঁচতে খেরনি এলাকায় একটি বাঁশঝাড়ে কয়েক জন মহিলা আশ্রয় নিয়েছিলেন। ঝড়ে বাঁশঝাড়ের গাছ উপড়ে মৃত্যু হয়েছে এক নাবালিকা-সহ চার মহিলার। পরিস্থিতির পর্যালোচনা করে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন গ্রামে ত্রাণ শিবির তৈরি করা হচ্ছে। ২৪ ঘণ্টা সক্রিয় থাকছে কন্ট্রোল রুমও।