আজ বাঙালির নতুন বছর।১৪২৮ পেরিয়ে ১৪২৯ এ পা রাখলাম আমরা। এপার বাংলা, ওপার বাংলা মিশে গিয়ে অপার বাংলার বাঙালি মেতে উঠেছে উৎসবে৷ অতিমারীর কালো মেঘ পেরিয়ে দীর্ঘ দু’বছর পর বাংলায় নববর্ষের সেই চেনা আমেজ।

আরও পড়ুন:সবার মঙ্গল কামনায় প্রার্থনা করলাম: মুখ্যমন্ত্রী

https://bbs.s3.ap-south-1.amazonaws.com/wp-content/uploads/2022/03/01024151/M.N.M-GROUP-ADVT.jpg
পুরনো নীতির হাত ধরে নয়া সূচনা, নয়া জামাকাপড় – পয়লা বৈশাখ মানেই বাঙালির কাছে আবেগ। কবজি ডুবিয়ে পেটপুজো, হালখাতার মধ্যে দিয়ে নববর্ষের প্রথম দিনটা উদযাপন করেন আপামর বাঙালী।
কিন্তু জানেন কী কেন ধুমধাম করে উদযাপিত হয় এই দিনটি?
বাংলার নবাব মুর্শিদ কুলি খাঁ – এর সময় থেকেই হালখাতার সূচনা হয়। রাজস্ব আদায়ের জন্যই এই হালখাতার প্রচলন করেন তিনি। এটিকে লাল খাতা কিংবা খেরো খাতাও বলা হয়। নতুন বছরে খাতার প্রথম পাতায় লাল সিঁদুরের স্বস্তিক চিহ্ন একেই সূচনা করা হয় নতুন খাতা কিংবা হালখাতার।
আবার অনেকেই বলেন সম্রাট আকবরের সঙ্গেই সম্পর্কিত এই হালখাতার উৎসব। তার নির্দেশ অনুযায়ীই নাকি নতুন বছরের প্রথম দিন ফসল কর আদায় কিংবা রাজস্ব আদায় হিসেবে শনাক্ত করা হয়। হিন্দু সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা এবং ইসলামি চন্দ্রমাস হিজরী সালের সমন্বয়েই মুঘল রাজ জ্যোতির্বিদ এই দিনটিকে নির্দিষ্ট করেছিলেন – তারপর থেকেই এইদিন হালখাতা উৎসব অথবা তৎকালীন সমাজে পুণ্যহ বলে পরিচিত ছিল।
জেনে নিন এবছর হালখাতা লেখার শুভ সময়-
সকাল ৭টা ৪০ মিনিট থেকে সকাল ৮টা ৩০ মিনিট
দুপুর ১২ টা ৫১ থেকে দুপুর ২টো ৩৪ মিনিট
বিকেল ৪টে থেকে বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিট
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 































































































































