Mahananda: অচেনা, অজানা মহেশ্বেতা দেবী ধরা দিলেন অরিন্দম শীলের ‘মহানন্দা’য়

0
1

সিনেমা (cinema)মানেই শুধুই বিনোদন(Entertainment) নাকি সিনেমা মানে অনুপ্রেরণায়(inspiration) সমৃদ্ধ হওয়া? ইতিহাস আর সত্য এই দুই যখন মিশে যায় সিনেমায়, এই মুহূর্তে তাই হয়ে ওঠে বড়পর্দার “মহানন্দা”(Mahananda)। ৮ এপ্রিল দেশ জুড়ে মুক্তি পেয়েছে এই ছবি। সেইদিনই দক্ষিণ কলকাতার একটি সিঙ্গেল স্ক্রিনে হয়ে গেল মহানন্দার প্রিমিয়ার। ছবির কলাকুশলীরা ও হাজির বাংলা সিনেমার বিখ্যাত তারকারা। মুক্তি পেয়েছে মহাশ্বেতা দেবীর জীবন থেকে অনুপ্রাণিত বাংলা ছবি, “মহানন্দা”(Mahananda), পরিচালনায় অরিন্দম শীল(Arindam sil)।  ২০০ বছরের ব্রিটিশ শাসনের প্রতিবাদই হোক বা অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিরসা মুন্ডার উলগুলানের ডাক, নিজের জমির ওপর অন্যের দখলদারি বরদাস্ত করেনি কেউ। যুগের পরিবর্তনে সমাজে এসেছে একাধিক বদল আর প্রতিবাদ, তৈরি হয়েছে ইতিহাস। আর সেই ইতিহাসের পাতায় রয়ে গেছে এক সাহিত্যিক, এক লেখিকার নাম,  তিনি মহাশ্বেতা ভট্টাচার্য। তাঁকে নিয়ে খুব একটা কাজ হয়নি, এই প্রজন্ম খুব বেশি করে চিনে উঠতে পারে নি এই মহাপ্রাণকে। তাই সিনেমার ক্যানভাসে তাঁকে ধরার চেষ্টা করলেন পরিচালক অরিন্দম শীল।

নামভূমিকায় গার্গী রায়চৌধুরী (Gargi Roychowdhury) অনবদ্য। তাঁর অভিনয় মুগ্ধ করে দর্শককে, সমৃদ্ধ করে ছবিকে। ছবির অন্যতম দুই সম্পদ বিহান (অর্ণ) ও মহাল (ঈশা)। প্রেমিক বিহানের উৎসাহে মহানন্দার সাহিত্য নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে তার ব্যক্তিগত জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে মহাল। ধীরে-ধীরে বুঝতে পারে রাজনৈতিক অসঙ্গতির সঙ্গে জড়িত প্রেমিক বিহানও। বিশেষ ভাবে বলতে হয় ঈশা এবং অর্ণর অভিনয়ের কথা।

নতুন দাঁত গজালো ১০৭ বছরের বৃদ্ধের! ধুমধাম করে অন্নপ্রাশন পরিবারের

এই ছবির প্রিমিয়ারেই টিম মহানন্দা বলেছিল, এই ছবি যদি একজনকেও অনুপ্রাণিত করে, তাহলে ছবি নির্মাণ সার্থক। ছবি মুক্তির পরে এখন আরও আপন ‘হাজার চুরাশির মা’।