অতিমারি কাটিয়ে ছন্দে ফিরছে জনজীবন। স্কুল-কলেজ-অফিস খুলছে ধীরে ধীরে। ট্রেন-মেট্রোর মত ভিড় বাড়ছে অটো-বাসেও। কিন্তু জ্বালানির দামে আগুন। বেলাগাম হারে দাম বাড়ছে পেট্রোল-ডিজেলের। তাই একে একে বন্ধ হচ্ছে বিভিন্ন রুটের বাস পরিষেবা। ইতিমধ্যেই বন্ধ হয়ে গিয়েছে মুকুন্দপুর থেকে হাওড়া ২৪এ/১ রুট। বন্ধ ফলতা-বাবুঘাট ৮৩ নম্বর রুট। প্রায় বন্ধের দিকে এগোচ্ছে বাঘাযতীন-হাওড়া ১৭, এসডি৪ ঠাকুরপুকুর-যাদবপুর-সহ একাধিক রুট।বাড়তি ভাড়া নিয়েও তাঁদের যে বিশেষ লাভ হচ্ছে না, তা এককথায় স্বীকার করে নিচ্ছেন অধিকাংশ মালিকই। তাঁদের বক্তব্য, একদিকে তেলের দাম লাগামছাড়া, অন্যদিকে গড়ির সিএফ সার্টিফিকেট না থাকায় বাসের বের করতে বেগ পেতে হচ্ছে।
আরও পড়ুন:মমতার দেখানো পথে পাঞ্জাবে এবার ‘দুয়ারে রেশন’ চালুর ঘোষণা ভগবন্ত মানের
সম্প্রতি বসে যাওয়া গাড়ি ক্ষেত্রে সিএফে ছাড়ের ঘোষণা করেছিলেন রাজ্যের পরিবহনমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তিনি জানিয়েছিলেন, যে সমস্ত গাড়ির সিএফ ফেল আছে, তারা এককালীন দেড় হাজার টাকা দিয়েই গাড়ির সিএফ করিয়ে নিতে পারেন। জরিমানা দিতে হবে না। তাহলে সমস্যা কোথায়? মালিক পক্ষের বক্তব্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ঊর্ধ্বমুখী পেট্রোপণ্যের দামের কারণে রোজই বাসের ভাড়া বাড়ানো সম্ভবপর নয়। এতে ক্ষুব্ধ হচ্ছেন যাত্রীরাও। তাই আর রাস্তায় বাস বের করা সম্ভব হবে না।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.