বৃহত্তর চক্রান্ত, দোষীদের কড়া শাস্তি, মৃত্যু নিয়ে বিজেপি তথা বিরোধীদের নির্লজ্জ রাজনীতি! এরইমধ্যে আজ রামপুরহাটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নিজে দাঁড়িয়ে থেকে দেখবেন তদন্তের গতিপ্রকৃতি। কথা বলবেন, দেখা করবেন নিহতদের পরিবারের সঙ্গে। রামপুরহাটের ঘটনার পরই নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য সিট গঠন করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী । ইতিমধ্যেই ২১ জন অভিযুক্ত গ্রেফতার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে কারোর জেল হেফাজত কারোর পুলিশি হেফাজত হয়েছে। এরই মধ্যে ঘটনাটিকে নিয়ে বিরোধীরা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত করার চেষ্টা চালাচ্ছে, যা খুবই দুর্ভাগ্যজনক। ইতিমধ্যেই ওসি,এসডিপিও -দের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করছে তৃণমূলের সংসদীয় প্রতিনিধি দল
মুখ্যমন্ত্রী আসার আগে থেকেই প্রশাসনিক তৎপরতা শুরু হয়ে গিয়েছে। বগটুই গ্রামের ঘটনার জেরে বীরভূমের গোয়েন্দা দফতরের এক অফিসারকেও সাসপেন্ড করা হয়েছে। খুব তৎপরতার সঙ্গে তদন্ত শুরু হলেও বিরোধীদের রাজনীতি থামছে না। মুখ্যমন্ত্রী এই বগটুইয়ের ঘটনাকে বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের দাবি করেছেন। বাংলার বিরুদ্ধে চক্রান্ত করে ,দুর্নাম করে বাংলাকে ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করছে বিরোধীরা বলে দাবি তাঁর। তবে মুখ্যমন্ত্রীর স্পষ্ট কথা ‘এত সোজা নয়।’ আমরা সরকারে আছি। দায়িত্ব আমাদের। আমরা কী কখনও চাইব বোমা পড়ুক, রক্ত ঝড়ুক। এই ঘটনা কারা ঘটায়? যারা সরকারে নেই। আমরা বিজেপি বা সিপিএমের মতো চক্রান্তকারী দল নই। রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়কেও একহাত নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী, তিনি বলেন, ‘গরমে আরামের ছুটি কাটাচ্ছিলেন পাহাড়ে। রাজ্য সরকারকে বিপাকে ফেলার ছুঁতো পেতেই বিজেপির রাজ্য সভাপতির মতো আচরণ শুরু করেছে রাজ্যপাল।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.