বিগত বিধানসভা নির্বাচনের (Assembly Election)পর থেকে রাজনীতির শিরোনামে আম আদমি পার্টি(AAP)। আগে থেকেই নিজেদের সংগঠনের শক্তি বৃদ্ধির চেষ্টা চালাচ্ছিল আপ। ২০২৪ এর লক্ষ্যে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল পাঞ্জাবের(Punjab)লড়াই। আর সেখানেই বড় সাফল্য! পাঞ্জাবে (Punjab)জয় লাভ করে স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত আম আদমি পার্টি (AAP)। এরপরই পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে নড়েচড়ে বসেছেন তাঁরা। এবার লক্ষ্য সাম্রাজ্য বিস্তার!

পাঞ্জাবে বিধানসভায় জয় লাভ করার পরই পশ্চিমবঙ্গে পদার্পণ যাত্রা করেছিল আপ। যা নিয়ে বঙ্গের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব তাঁদের প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন যে বাংলার বুকে আপ এর সেভাবে কোনও ভবিষ্যৎ নেই। কারণ বাংলার মানুষ ভরসা করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর। তাতে অবশ্য পিছু হটতে রাজি নয় আম আদমি পার্টি (AAP)। সূত্রের খবর, আগামী দিনে হিমাচল প্রদেশ, গুজরাট এবং হরিয়ানায় নিজেদের উপস্থিতি বাড়ানোর পরিকল্পনা করছেন তাঁরা। তিনটি রাজ্যেই আম আদমি পার্টি আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে বলে জানা যাচ্ছে। হিমাচলের কংগ্রেসকে বড় ধাক্কা দিয়ে আপ ২৩ জন কংগ্রেস নেতাকে দলে অন্তর্ভুক্ত করেছে। এর মধ্যে আছেন হিমাচল যুব কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি মনীশ ঠাকুর। দিল্লি সরকারের মন্ত্রী এবং আপ-এর হিমাচল বিধানসভা নির্বাচনের ইনচার্জ সত্যেন্দ্র জৈনের উপস্থিতিতে কংগ্রেস নেতারা আপ -এ যোগ দেন। মনীশ ঠাকুরের সাথে, সাজিদ আলি, রাকেশ ঠাকুর, গৌরব ঠাকুর, জাসভির সিং, প্রবেশ শর্মা, রনি ঘেড়া, চেতন চৌহান সহ ২৩ জন যুব কংগ্রেস নেতা আপ-এ যোগ দিয়েছেন। ২০২২ সালের শেষের দিকে হিমাচল প্রদেশ এবং গুজরাটে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।











































































































































