যুদ্ধের এই আবহে কে দোষী কে নয় আমরা জানি না। আজ কত ছাত্র ছাত্রী সংকটে। নিজেরা কষ্ট করে ফিরে আসছে। আর ওরা এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন কত করেছে।
চার মাস ধরে ওরা কষ্ট করল। তখন কী করছিলে।
আসুন কামনা করি শান্ত হোক পৃথিবী
বিধায়ক যারা জিতে এসেছেন তাদের অভিনন্দন।

ওরা হেরে গিয়েও ঝামেলা করেছে। হাউস বানচাল করার টার্গেট ছিল।
আগামী দিন পঞ্চায়েত নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ভাবে হবে।
মানুষের ওপর ভরসা রাখতে হবে।
কয়েকজনের জন্য পার্টি কেন সাফার করবে?
দলের প্রার্থীকে হারিয়ে নির্দল নিয়ে গাড়িতে করে ঘোরা।
দলের সময় আসলে দল আপনার নাম কেটে দেবে
দলের প্রার্থী থাকা স্বত্তেও তারা এটা করছেন

প্রথমে অ্যালার্ট করব, তারপরে শোকজের কাজ করব, দুবার শোকজ করার পরেই বহিষ্কার করে দেব
সারাক্ষণ সংবাদমাধ্যমে উল্টোপাল্টা বিবৃতি দিচ্ছে দলের বদনাম করছে
দলের শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটি তৈরি করে দিচ্ছি
কারো না পোষালে বেরিয়ে যান

একলাখ কর্মী ভালো কাজ করবে আর একজন খারাপ করবে, সেটা দল নেব না
বিজেপি দাঙ্গাবাজ দল, চক্রান্তকারীর দল।
আমাদের মেয়েরা কালকে লিড নিয়েছে, মেয়েরা ডিসিপ্লিন হয়ে গণতন্ত্রের সম্মান রক্ষা করেছে।
বিজেপির একটা সেকশন পা তুলে নেচে বেড়াচ্ছে।

ভাবছে তৃণমূল দূর্বল হয়ে গেছে তা নয়।
যুব ঠিক করে কাজ করছে।
মাদারের সঙ্গে করে কাজ করবে।
ছাত্র ফ্রন্টে কাজ হচ্ছে, কয়েকটা জায়গায় ঠিক করতে হবে।
মাধ্যমিক পরীক্ষা চলছে।
এই সময় কার, কী সমস্যা হচ্ছে দেখে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে যুব-ছাত্রদের।
দল বেঁধে স্কুল-কলেজে যাবেন না।
রাজনীতি করে খাওয়ার জায়গা নয়, সেবা করার জায়গা
একবার জিতে গিয়েছি বলে সব হয়ে গিয়েছে তা নয়, মানুষের জন্য কাজ করতে হবে
জয়া দত্ত ছাত্র পরিষদের চেয়ারম্যান।
পুরসভার কাজে এখন থেকে লক্ষ্য রাখব।
অনলাইন কাজ হচ্ছে কি না দেখব।
পুরসভার চেয়ারম্যান ভাইসচেয়ারম্যান লবি করে হয় না।
ভাইস প্রেসিডেন্ট- অমিত মিত্র
নির্বাচনে অভিযোগে জেরে বনগাঁয় সভাপতি বদল, বদল হল নদিয়াতে
বিধানসভায় বিধায়কদের প্রতিদিন আসতে হবে।
অনুমতি না নিয়ে অনুপস্থিত থাকা যাবে না।
মন্ত্রীরা বিধানসভার অধিবেশন চলাকালীন বাইরের কোনও কর্মসূচি রাখবেন না
৫০ বছরেও রাম-বামরা রাজ্যে ক্ষমতায় আসবে না।
দিল্লিতে যেদিন বিকল্প তৈরি হবে, সেদিন বিজেপির ঘুঘুর বাসা আর থাকবে না
কারো দয়ায় বেঁচে নেই লড়াই করে আছি।
২০২১ এ বলেছিল আবকিবার ২০০ পার।
গোয়ায় তিনমাসে ঘরে ঘরে তৃণমূল কংগ্রেস পৌঁছেছে
৫ মে থেকে ২১ জুলাই পর্যন্ত তৃণমূলের সব নেতা-কর্মীরা ব্লকে ব্লকে গিয়ে জনসংযোগ করবেন
ইউপিতে গিয়েছিলাম, অখিলেশরা খুব সম্মান দিয়েছে।
যেখানে যেরকম সুবিধা হবে যাব
সব জায়গায় লড়াই করতে হবে তা নয়।
২০২৪-এ বিজেপিকে হারাতে হলে ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তুলুন
২০২৪-এ বিজেপিকে সরাতে বাংলাই পথ দেখাবে
এমপিরা নিজেদের টিকিটে যাতায়াত করুন।
দরকার হলে সঙ্গে দলের কাউকে নিয়ে যান।
শুধু গাড়িতে নয়, স্কুটি-বাইক-সাইকেলে যাতায়াত করে।
যেকোনও কাউন্সিলর চেয়ারম্যান হতে পারে।
নিজেকে কেউকেটা ভাবা চলবে না।
আমরা সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখে চলি।
এই রাজ্য সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রেখে চলে।
বাংলা যা পারে তা আর কেউ পারে না।
আমি সকলকে নিয়ে চলতে চাই।
দার্জিলিংয়ের শান্তি ফিরেছে, আমি খুব খুশি।
দার্জিলিংয়ে নির্বাচন হয়েছে, তাতেও আমি খুব খুশি।
এরপরে জিটিএ নির্বাচন করব।
আমি চাই দার্জিলিং হাসুক।
আরও পড়ুন:Russia Ukraine: সাময়িক যুদ্ধবিরতির ঘোষণা রাশিয়ার









































































































































