ছাত্র বিক্ষোভের জেরে আজও উত্তাল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। টানা ২১ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঘেরাও রাখা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার-সহ জনসংযোগ আধিকারিককে। সোমবার তিনদফা দাবি নিয়ে সেন্ট্রাল অফিসে অবস্থান বিক্ষোভে বসে পড়ুয়ারা। রাতভর চলে বিক্ষোভ।আটক রাখা হয় রেজিস্টারকেও। মঙ্গলবার রেজিস্টারের ঘরের বাইরে পাশ কাটিয়ে হামাগুড়ি দিয়ে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করেন রেজিস্টার। কিন্তু তাতেও বাধা দেয় আন্দোলনকারীরা। শিবের মাথায় জল দেওয়ার অজুহাত দেখিয়েও লাভ হয়নি। পরে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আধিকারিকরা কথা বলতে চাওয়ায় ছেড়ে দেওয়া হয় রেজিস্টারকে।

আরও পড়ুন:Bhuban Badyakar: দুর্ঘটনার কবলে কাঁচা বাদাম খ্যাত ভুবন বাদ্যকর, ভর্তি হাসপাতালে

মঙ্গলবার সকালে বিশ্বভারতীর উপাচার্য সকল কর্মীদের নিয়ে একটি জরুরি বৈঠক ডাকেন।কিন্তু সেখানেও জট কাটেনি। বিক্ষোভকারীদের কথায়,অধ্যাপক ও কর্মীরা সেন্ট্রাল অফিসের সামনে এলেও উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর দেখা মেলেনি। ফলে বেজায় চটেছেন দীর্ঘক্ষণ রোদে দাঁড়িয়ে থাকা কর্মীরা। ক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরাও।


বিক্ষোভকারী পড়ুয়াদের অভিযোগ, করোনাবিধি অনেকটাই শিথিল হয়েছে। স্কুল-কলেজ খুলে গিয়েছে। অথচ বন্ধ রয়েছে বিশ্বভারতীর ছাত্রাবাস। তাই হস্টেল খোলাসহ একাধিক দাবিতে সোমবার উত্তাল হয়ে ওঠে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর। শুরু হয় ছাত্রদের মিছিল। বন্ধ করে দেওয়া হয় ক্লাস। তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয় বিভিন্ন দফতরে। অশান্তির আঁচ পেয়ে উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর থেকে বেরিয়ে গেলেও আটকে পড়েন বহু কর্মী। বিক্ষোভকারীরা জানিয়েছেন, তাঁদের দাবি না মানা পর্যন্ত এই অবস্থান চলবে।


Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.





























































































































