আশ্বাস দিয়েছিলেন জরিমানার কথা ভেবে দেখবেন। সেইমতো কাজও করলেন রাজ্যের পরিবহন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। শহরের দূষণের বিষয়টিকে মাথায় রেখে বসে যাওয়া গাড়ি রাস্তায় নামতে সিএফে এবার জরিমনায় ছাড় দেওয়ার কথা ঘোষণা করলেন মন্ত্রী। জানালেন, “যে সমস্ত গাড়ির সিএফ ফেল, তাদের তিনমাস সময় দেওয়া হল। তারা এককালীন দেড় হাজার টাকা দিয়েই গাড়ির সিএফ করিয়ে নিতে পারেন। কিন্তু এই সময়ের মধ্যে তাঁরা যদি তা না করেন, তবে ভবিষ্যতে ফের জরিমানা দিয়েই গাড়ির সিএফ (CF)করাতে হবে।”
আরও পড়ুন:UP Assembly Election: আজ উত্তরপ্রদেশের ৫৮ বিধানসভা কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ
করোনা পর্বে অধিকাংশ গাড়ির সিএফ করাননি মালিকরা। বহু বেসরকারি বাসই বসে গিয়েছে। অতিমারির প্রকোপ কমতেই যখন ছন্দে ফিরতে শুরু করেছে জনজীবন, তখন রাস্তায় নামতেই অধিকাংশ ক্ষেত্রে গাড়িগুলোতে সিএফ ফেল দেখা যাচ্ছে। আর ফিট সার্টিফিকেট আনতে গেলে মোটা টাকা জরিমানা দিতে হচ্ছে মালিকদের।স্বাভাবিকভাবেই বড় অঙ্কের জরিমানা না দিতে পেরে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বেসরকারি বাস রাস্তায় নামাতে পারছেন না বাস মালিকরা। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন নিত্যযাত্রীরা।
নিয়ম অনুযায়ী, যেদিন থেকে গাড়ির সিএফ ফেল, সেইদিন থেকেই জরিমানা ধার্য হত। প্রতিদিন ৫০ টাকা করে বাড়ত। সঙ্গে সিএফ ফি বাবদ ৮৪০ টাকা।পরিসংখ্যান বলছে, কোনও গাড়ি চার বছর আগে শেষবার সিএফ করিয়েছিল অর্থাৎ যদি জরিমানা (Fine) মকুব না হত, তবে সেই গাড়িকে সিএফ করতে প্রায় ৫০ হাজারের বেশি টাকা জরিমানাই দিতে হচ্ছে মালিকদের। এতে খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি হচ্ছিল। স্বভাবতই জরিমানা মুকুব করায় সেই বোঝা কমেছে। স্বাভাবিকভাবেই স্বস্তিতে বাস, ট্রাক, ট্যাক্সি মালিকরা। তাঁরা জানাচ্ছেন, এবার গাড়ি সারিয়ে, ফিট সার্টিফিকেট নিয়ে তারপরই তা রাস্তায় নামাবেন।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.