রাজ্যে রাজনৈতিক পালাবদলের পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নেতৃত্বাধীন মা-মাটি-মানুষের সরকার রাজ্যবাসীকে একের পর এক সামাজিক প্রকল্প উপহার দিয়েছে। যা রাজ্য দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিশ্বের দরবারেও সমাদৃত। কন্যাশ্রী, সবুজসাথী, স্বাস্থ্যসাথী, রূপশ্রী, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার ইত্যাদি একাধিক প্রকল্পগুলির সৌজন্যে রাজ্যের লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে উপকৃত। এবার মুখ্যমন্ত্রীর মস্তিষ্কপ্রসূত এই প্রকল্পগুলি উঠে এলো বিয়ের তত্ত্বে!
আরও পড়ুন:Weather Forecast: বঙ্গে অব্যাহত শীতের ব্যাটিং, তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে নীচেই
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পকে ছোট ছেলের বিয়ের তত্ত্বে স্থান দিয়েছেন নবদ্বীপের স্থানীয় তৃণমূল নেত্রী মণিকা চক্রবর্তী। মণিকাদেবী ১০ নম্বর ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটর তথা শহর তৃণমূল মহিলা কংগ্রেসের সভানেত্রী। ছেলের বিয়ে আগামী ২ ফেব্রুয়ারি। বাড়িতে সাজসাজ রব। হবু বউমার বাড়িতে পাঠানোর জন্য তত্ত্ব-এর পসরা সাজিয়েছেন মণিকাদেবী। যেখানে রাজ্য সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্প তুলে ধরা হয়েছে। কনের বাড়ি পাঠানোর জন্য তত্ত্বের ডালিতে কোথাও কন্যাশ্রী, কোথাও আবার রূপশ্রী, ললক্ষ্মীর ভাণ্ডার। কন্যাশ্রীতে বিভিন্ন কসমেটিকসের জিনিস। রূপশ্রীতে কনের সিঁদুর, আলতা। সবুজ সাথীতে প্রতীকী সাইকেল, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে মা লক্ষ্মীর মূর্তি, সিঁদুর, দলীয় প্রতীক, পাঁচশো টাকার নোট। স্বাস্থ্যসাথীতে মাস্ক, ডেটল সাবান, স্যানিটাইজার, তুলো ইত্যাদি।
ছেলের বিয়ের তত্ত্বে এমন অভিনবত্ব প্রসঙ্গে মণিকাদেবী বলেন, “বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিভিন্ন প্রকল্পের মধ্যে দিয়ে রাজ্যের মানুষের জীবনধারা বদলে দিয়েছেন। দল-মত নির্বিশেষে সমস্ত মানুষ মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্পগুলোর সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন। যে দেখে আমরাও আপ্লুত। বিশেষ করে রাজ্যের মেয়েদের জন্য মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার সহ সমস্ত প্রকল্পের কথা ভেবেছেন এবং সার্থক রূপ দিয়েছেন, তাঁর এই ভাবনাকে শ্রদ্ধা জানাতেই ছেলের বিয়ের তত্ত্বে এমন অভিনবত্ব। এগুলি বাদ দিয়ে কোনও কিছু ভাবা যায় না।”
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.