শনিবার সকালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন সুভাষ ভৌমিক (Subhash Bhoumik)। তাঁর প্রয়াণে শোকের ছায়া কলকাতা ময়দানে। ফুটবলার হিসেবে যতটা সফল ছিলেন, তার থেকেও অধিক সফল ছিলেন কোচ হিসেবে। গুরু প্রদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদাঙ্কনে নিজেকে প্রশিক্ষক হিসেবে তৈরি করেছিলেন। এবং মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল সহ ভারতবর্ষের বিভিন্ন ক্লাবে সাফল্যের সঙ্গে কোচিং করিয়েছেন। তবে কোচ হিসেবে সুভাষ ভৌমিকের সেরা সাফল্য ২০০৩ সালে ইস্টবেঙ্গলকে আশিয়ান ট্রফি চ্যাম্পিয়ন করা। যা আজও সোনার অক্ষরে লেখা রয়েছে। সেই ২০০৩ সালে আশিয়ান কাপে ইস্টবেঙ্গলের সেরা গোলদাতা হয়েছিলেন বাইচুং ভুটিয়া। সুভাষ ভৌমিকের প্রয়াণের পরই গুরুর স্মৃতিচারণায় মাতলেন ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক বাইচুং ভুটিয়া। গুরুর প্রয়াণে স্বভাবতই শোকস্তব্ধ তিনি।

এদিন নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় বাইচুং বলেন,”আমার খুব ভালো সম্পর্ক ছিল সুভাষদার সঙ্গে। ওনার সঙ্গে আমার অনেক স্মৃতি রয়েছে। আশিয়ান কাপ জেতা তার মধ্যে অন্যতম। যখন আমি প্রথম ইস্টবেঙ্গলে সই করি, তখন থেকেই দেখি, সুভাষ দা লোকটা অনেক ভোকাল ছিল। ওনার এই স্বভাবের জন্য অনেক বিতর্কের মধ্যে জড়িয়েছেন। কিন্তু সেটাই ওনার গ্রেটনেস। আমরা ওনাকে অনেক মিস করব। শান্তিতে ঘুমোন সুভাষদা।”


প্রিয় ভোম্বলদার মৃত্যুর খবর পেয়ে শোকাহত আরেক আশিয়ান জয়ের সদস্য ডগলাস। এদিন ব্রাজিল থেকে সুভাষ ভৌমিকের মৃত্যুর খবর পেয়ে ডগলাস বলেন, “এই মুহূর্তে ব্রাজিলে রয়েছি। খবরটা পেয়ে সত্যি অবাক লাগছে। আমার অনুপ্রেরণা ছিলেন তিনি। ২০০৩ সালে আশিয়ান কাপ চ্যাম্পিয়ন আমরা। ওনার ওই প্রশিক্ষণ আজও মনে দাগ কাটে।”











































































































































