‘‘সারা বছর কাজের সময় খুঁজে পাওয়া যায় না। অথচ শিলিগুড়িতে (Siliguri)যেই ভোট এসেছে, বিজেপি (BJP) নেতারা হইহই করে ময়দানে নেমে পড়েছে। গালভরা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। ওরা ভুলে যাচ্ছে, দার্জিলিং (Darjeeling) জেলার মধ্যেই পাহাড়। সেখানে গত এক দশকের বেশি সময়ে ওরা কী কী মিথ্যা বলেছে। আমরা দেরিতে বুঝেছি বলে ঠকেছি। শিলিগুড়ির মানুষকে এখনই সেটা বুঝতে হবে। এবং বিজেপির থেকে দূরে থাকতে হবে। ভাঁওতাবাজদের থেকে সতর্ক থাকতে হবে।” বক্তা বিমল গুরুংয়ের (Bimal Gurung) দল গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার (GJM) সাধারণ সম্পাদক রোশন গিরি (Roshan Giri)।

আরও পড়ুন:পুর এলাকায় ভ্যাকসিন কর্মসূচি কমিশনের, আজ হাইকোর্টে পুরভোটের ভাগ্য নির্ধারণ

একইসঙ্গে আসন্ন শিলিগুড়ি পুরনিগমের ভোটে ৪৭টি ওয়ার্ডেই তৃণমূল কংগ্রেস (TMC) প্রার্থীদের সমর্থনের ঘোষণা করেছে মোর্চা। শিলিগুড়ির দাগাপুর এলাকায় দলীয় দফতরে কেন্দ্রীয় কমিটির নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকের পর দলের রোশন গিরি পুরভোটে সমতলের গোর্খাদের তৃণমূলকে ভোট দেওয়ার আবেদন করেন।

প্রসঙ্গত, শিলিগুড়ি পুরসভার ৪৭টি ওয়ার্ডের মধ্যে কমবেশি সব জায়গাতেই গোর্খা বা নেপালি ভাষাভাষীরা মানুষ থাকেন। বিশেষ করে মাল্লাগুড়ি, জংশন, প্রধাননগর, গুরুং বস্তি, ভানুনগর, দুই মাইল এলাকার বহু ওয়ার্ডে নেপালি ভোটারদের ব্যাপক প্রাধান্য রয়েছে। এই ভোটারদের একটি বড় অংশ সেই সুবাস ঘিসিংয়ের আমল থেকে পাহাড়ের নেতাদের কথায় যে প্রভাবিত হয়, তার প্রমাণ লোকসভা কিংবা বিধানসভা ভোটেও মিলেছে। ফলে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার তৃণমূলকে সমর্থন করার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা শিলিগুড়ি পুরভোটে যে যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ হতে চলেছে তা বলাই বাহুল্য।


Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.





























































































































