Missionaries Of Charity:বিতর্কের অবসান ঘটিয়ে ফের বিদেশি অনুদানের ছাড়পত্র পেল মিশনারিজ অব চ্যারিটি

0
3

বিতর্কের অবসান। বিদেশি অনুদান পেতে আর বাধা রইল না মাদার টেরিজার সংস্থা মিশনারিজ অব চ্যারিটির। শনিবারই বিদেশি অনুদানের ছাড়পত্র ফেরাল কেন্দ্রীয় সরকার। ২৫ ডিসেম্বর, ২০২১ তারিখে মিশনারিজ অব চ্যারিটির এফসিআরএ রেজিস্ট্রেশন পুনর্নবীকরণের আবেদন খারিজ করে দেয় কেন্দ্র।এরপর শুরু হয় বিতর্ক।শেষমেশ শনিবার এতে ছাড়পত্র দেওয়া হয়। গত বছরের ২৫ ডিসেম্বর এই সংস্থার এফসিআরএ লাইসেন্স পুনর্নবীকরণ করা হবে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে তহবিলের একটি মূল উৎস বন্ধ করে কেন্দ্র। এই সিদ্ধান্তের সপ্তাহ দু’য়েক পর ছাড়পত্র মিলল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জানায়, মিশনারিজ অব চ্যারিটির পুনর্নবীকরণের আবেদন খতিয়ে দেখার সময় বেশ কিছু গোলমেলে তথ্য তাদের হাতে এসে পৌঁছয়। এর পর চ্যারিটির পক্ষ থেকেই স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়াকে সংস্থার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার অনুরোধ করা হয়।

আরও পড়ুন:আপনার মৌনতা ঘৃণা ভরা কণ্ঠকে উৎসাহিত করে: প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি IIM-এর পড়ুয়া-শিক্ষকদের

এদিকে লাইসেন্স বাতিল করায় এই সংস্থার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। ফলে বিদেশি অনুদান পেতে অসুবিধা হচ্ছিল। তাতেই সমস্যায় পড়েন ২২ হাজার রোগী এবং কর্মী।  অ্যাকাউন্ট পুনর্নবীকরণের আর্জি জানিয়ে মিশনারিজ অব চ্যারিটির তরফে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছে আবেদন জানানো হয়।  সেই আবেদন খতিয়ে দেখে মিশনারিজ অফ চ্যারিটির বিদেশি অনুদানের ছাড়পত্র ফেরাল কেন্দ্রীয় সরকার।

শনিবার সকালে তৃণমূলের সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন  একটি টুইটে মিশনারিজ অব চ্যারিটিকে কেন্দ্র ছাড়পত্র দিয়েছে বলে জানান। তিনি  লেখেন, ‘মাদার টেরিজার মিশনারিজ অব চ্যারিটি এফসিআরএ লাইসেন্স পুনরায় চালু হয়েছে। গত দু’সপ্তাহ ধরে চলা যাবতীয় হয়রানির অবসান হয়েছে।’ পাশাপাশি ওই একই টুইটে প্রধানমন্ত্রীকে খোঁচা দিয়ে তৃণমূল সাংসদ লিখেছেন, ভালোবাসার শক্তি ৫৬ ইঞ্চি শক্তির চেয়েও বেশি শক্তিশালী।