প্রথম রাজ্য কমিটি, তারপরে জেলা কমিটিতে ব্যাপক রদবদল করেছে বিজেপি (Bjp)। সূত্রের খবর, বর্তমান রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) লবির লোকেদের দায়িত্বে আনা হয়েছে। এরপরই বিদ্রোহ ছড়িয়েছে পদ্ম শিবিরে। কোনও কমিটিতে স্থান না পাওয়ায় বিদ্রোহী সায়ন্তন বসু (Sayantan Basu)। জেলা কমিটির তালিকা প্রকাশের পরেই বিজেপির হোয়াটসঅ্যাপ (Whatsapp) গ্রুপ ছাড়লেন চার বিধায়ক। বিজেপির রাজ্য কমিটিতে মতুয়াদের প্রতিনিধিত্ব নেই- এর প্রতিবাদে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ছেড়েছেন বনগাঁ উত্তরের বিজেপি বিধায়ক অশোক কীর্তনীয়া, গাইঘাটার বিজেপি বিধায়ক সুব্রত ঠাকুর, হরিণঘাটার বিজেপি বিধায়ক অসীম সরকার, রানাঘাট দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক মুকুট মণি।

এ বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার জানান, নতুন কমিটি হলে মনোমালিন্য হয় এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। বিজেপির এই কোন্দলকে তীব্র খোঁচা দিয়েছেন তৃণমূল (Tmc) সাংসদ সৌগত রায় (Sougata Ray)। তিনি বলেন, বিজেপিকে বরাবরই হাওয়া দিয়ে ফুলিয়ে বড় করে দেখানো হয়। বাংলায় ওদের কোনো অস্তিত্ব নেই। বিজেপি তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়বে। বিজেপি সাংসদ তথা মতুয়ার ঠাকুর পরিবারের ছেলে শান্তনু ঠাকুর অবশ্য এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি। তিনি এখন বাইরে রয়েছেন, সুতরাং এ বিষয়ে তার তিনি কিছুই বলতে পারবেন না বলে জানান। যে বিধায়করা গ্রুপ ছেড়েছেন তাঁরা অবশ্য প্রকাশ্যে তেমন কিছু বলতে চাননি। অশোক কীর্তনিয়া বলেন, এব্যাপারে কিছু বলব না।
আরও পড়ুন- Corporation Election: হাওড়া জটিলতার মাঝেই আগামী সপ্তাহে ভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি করতে চলেছে কমিশন



































































































































