“বিজেপিকে(BJP) প্রতিরোধ করার কথা ছিল কংগ্রেসের(Congress)। তারাই ছিল কেন্দ্রের বিরোধী দল। কিন্তু কংগ্রেস উদাসীন, রণক্লান্ত, ভারাক্রান্ত, অন্তর্দ্বন্দ আর দলীয় জটিলতায় বিদীর্ণ। যেন ব্যাটন বইতে অপারগ। কিন্তু সময় পড়ে থাকে না, কাউকে এগিয়ে আসতেই হয়। তৃণমূল কংগ্রেস(TMC) সেই দায়িত্ব পালন করবে। তারাই আসল কংগ্রেস। মানুষকে বোঝাবে।” ঠিক এই ভাষাতেই জাগো বাংলার সম্পাদকীয়তে ফের একবার তোপ দাগা হল কংগ্রেসকে। একইসঙ্গে এটাও জানানো হয়েছে, “সকলকে সঙ্গে নিয়েই চলতে চান অভিষেকরা।”
জাতীয় রাজনীতিতে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়তে কংগ্রেসের নীতি মানসিকতা ও কর্মসূচি নিয়ে বারবার প্রশ্ন তোলা হয়েছে জাগো বাংলায়। গত শুক্রবার সম্পাদকীয়তে এটাও বলা হয়েছিল ডিপফ্রিজে চলে গিয়েছে কংগ্রেস। কলকাতার পুরভোটকে মাথায় রেখে সিপিএমকেও তোপ দাগতে ছাড়েনি ঘাসফুল শিবির। আক্রমণের ঝাঁঝ অব্যাহত রেখে ফের একবার কংগ্রেসকে নিশানা করল তৃণমূল।
আরও পড়ুন:বেনজির, এসএসসি-র আইনজীবীকে এজলাস ছাড়ার নির্দেশ বিচারপতির
এর পাশাপাশি গতকাল দিল্লিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে সংসদীয় কমিটির বৈঠকের প্রসঙ্গ তুলে জাগো বাংলায় লেখা হয়েছে, তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়ে দিয়েছেন, “তৃণমূল নিজেদের শক্তি বাড়াবে। দল মনে করে দেশের প্রথম শত্রু ভারতীয় জনতা পার্টি। ২০২৪ এর নির্বাচনে এদেরকে সরিয়ে দিতে হবে না হলে গণতন্ত্রের সমূহ বিপদ। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর বিপদ। বিপদ দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির। পাশাপাশি এটাও বলা হয়েছে বাংলায় বিজেপির বিরুদ্ধে তৃণমূল জিতেছে। কিন্তু বিজেপির সাম্প্রদায়িকতার বিষ ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে রাজ্যে রাজ্যে। তাদের সমূলে উৎপাটিত করতে হবে এই লক্ষ্যে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে রাজ্যে রাজ্যে সংগঠন বাড়াচ্ছে তৃণমূল।