চলে গেলেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা তৃণমূলের বর্ষীয়ান নেতা রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়। সম্প্রতি বার্ধক্যজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন রবিরঞ্জনবাবু। ভর্তি ছিলেন বাইপাসের সংলগ্ন এক বেসরকারি হাসপাতালে। কিন্তু শেষরক্ষা হল না। আজ, মঙ্গলবার প্রয়াত হলেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী।

২০১১ রাজ্যের রাজনৈতিক পরিবর্তনের ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে হাইভোল্টেজ বিধানসভা ভোটে প্রার্থী বদল হয়েছিল তৃণমূলের। সেবারই প্রথম নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন শিক্ষাবিদ রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়। ভোটেও জেতেন তিনি। প্রথম তৃণমূল সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্য হন রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রথম মন্ত্রিসভায় কারিগরি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ দফতরের দায়িত্ব পান তিনি।

এরপর ২০১৬ বিধানসভার ভোটেও একই আসন থেকে ফের জয়ী হন তিনি। তবে মন্ত্রিত্ব পাননি বর্ধমানের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন এই অধ্যাপক। বয়স ও অসুস্থতা কথা উল্লেখ করে একুশের বিধানসভা ভোটের আগে অবশ্য নিজেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি পাঠিয়েছিলেন রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়। বিষয়টি অনুধাবন করে দল তাঁকে শেষপর্যন্ত ত প্রার্থীও করেনি। যদিও আমৃত্যু তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তৃণমূলের সঙ্গে ছিলেন।
আরও পড়ুন:চূড়ান্ত ভরাডুবি: উপনির্বাচনে ৩ কেন্দ্রেই জামানত জব্দ বিজেপির












































































































































