গড়িয়াহাটে (Garaiahat Murder Case) খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত ভিকি হালদার ও তার সঙ্গীকে ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিল আলিপুর আদালত (Alipur Court)। আগামী ১৩ নভেম্বর ধৃতদের আবার আদালতে পেশ করা হবে। তদন্তকারীদের আধিকারিকদের অনুমান, ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে আরও অনেক তথ্য উঠে আসতে পারে।
আরও পড়ুন-উৎসবের সময় ভোট চাইনি আমরা, গোহারা হেরে সাফাই দিলীপ ঘোষের
মঙ্গলবার খুনের কারণ, অস্ত্র উদ্ধার ও ঘটনার পুনর্নিমাণের জন্য পুলিশি হেফাজতে আবেদন করা হয়। আলিপুর আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর করেছে। সুবীর চাকি (Subir Chaki) ও তাঁর গাড়ির চালককে খুনের পর আঙুল থেকে সোনা ও রূপোর আংটি খুলে নিয়েছিল ভিকি। সেই আংটিগুলি তার এক বন্ধুর কাছে জমা রেখে ৫ হাজার টাকা নিয়েছিল ভিকি। আর সেই টাকাকেই পুঁজি করে মুম্বই পাড়ি দেয় কাঁকুলিয়া জোড়া খুনের ঘটনার মূল অভিযুক্ত। খুনের প্রায় তিনি সপ্তাহ পরে মুম্বই থেকে ভিকি হালদার ও তার সঙ্গীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার ধৃতদের আলিপুর আদালতে তোলা হয়।
খুনের ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ (Police) অন্যতম মূল অভিযুক্ত হিসেবে ভিকি ও তার মায়ের সন্ধান পায়। ভিকির মা মিঠু হালদারকে আগেই গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। কিন্তু ভিকি এবং তার এক সঙ্গী এতদিন পলাতক ছিল। পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে বারবার মোবাইল নম্বর বদলাচ্ছিল সে।
আরও পড়ুন-ফের বিস্ফোরণ: বিজেপির কোন্দল বাড়ালেন তথাগত
পুলিশ সূত্রে খবর, গত ১৮ অক্টোবর হাওড়া থেকে ট্রেনে ওঠে ভিকি ও তার সঙ্গী। তারা পরেশনাথের (Pareshnath) টিকিট কাটে। কিন্তু তারা সেখানে না গিয়ে যায় মুম্বইয়ে। এরপর মুম্বইতে কালাচৌকি এলাকার একটি নির্মীয়মান বহুতলে নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করছিল সে। এ দিকে প্রথম থেকেই তার ওপর নজর ছিল কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দাদের। প্রথমে পরেশনাথে গিয়েও তার সন্ধান পায়নি পুলিশ। পরে তারা মুম্বইতে যায়। গত শনিবার রাতে ভিকিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।














































































































































