পুজোর ঠিক আগে রাজ্যসভাপতির পদ থেকে দিলীপ ঘোষকে(Dilip Ghosh) সরিয়ে সুকান্ত মজুমদারকে(Sukanta Majumdar) দায়িত্বে আনা হয়েছিল। এবার সংগঠনকে মজবুত করতে নয়া রাজ্য কমিটি ঘোষণা পথে বিজেপি(BJP)। চার কেন্দ্রের উপনির্বাচন পর্ব মিটলেই এই কমিটি ঘোষণা হতে পারে বলে জানা যাচ্ছে। দলীয় সূত্রে খবর, নয়া কমিটিতে অধিকাংশ তরুণ মুখই জায়গা পেতে চলেছেন সম্পাদক ও সাধারণ সম্পাদক পদে। দক্ষিণবঙ্গের কমপক্ষে পাঁচ থেকে ছয়টি জেলার সভাপতি বদল নিয়েও আলোচনা চলছে বলে খবর।

বিজেপি সূত্রের খবর, বিধানসভা নির্বাচনে যে সমস্ত কেন্দ্রগুলিতে দলের ফল অত্যন্ত খারাপ হয়েছে সেই সমস্ত জায়গায় সংগঠনকে ঢেলে সাজানো হবে। পুজোর মরসুম মেটার পর ইতিমধ্যেই নতুন কমিটি গঠনের আভাস দিয়েছেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। ফলে অনুমান করা হচ্ছে, কালীপুজো ভাইফোঁটা শেষ হওয়ার পর এই কমিটি গঠন করা হবে। এদিকে আগামী ৩০ অক্টোবর ৪ কেন্দ্রে উপনির্বাচন। এই উপ নির্বাচনের আগে কোনভাবেই নয়া কমিটি গড়তে চাইছে না দল। শীর্ষ নেতৃত্বের আশঙ্কা এতে দলের লাভ হওয়ার চেয়ে ক্ষতির সম্ভাবনাই বেশি। নির্বাচনের আগে নেতৃত্বের পরিবর্তন আনলে বাড়তে পারে দলীয় কোন্দল। পাশাপাশি আরও জানা যাচ্ছে, সাধারণত রাজ্য সভাপতি পর রাজ্য সাধারণ সম্পাদক পদটি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই পদে ৫ জনকে রাখা হয়। এবার সেখানে দুই থেকে তিনটি নতুন মুখ আসতে পারে। রাজ্য সম্পাদক পদে আনা হতে পারে একাধিক নতুন মুখ।

বিজেপি সূত্রে জানা যাচ্ছে, নতুন এই কমিটিতে উত্তরবঙ্গের একাধিক জন দায়িত্ব পেতে পারেন। সহ-সভাপতি পদে নতুন মুখ জায়গা পেতে চলেছেন। জানা যাচ্ছে, মূলত নির্বাচনের পারফর্মেন্সের ভিত্তিতে গড়া হবে এই কমিটি। কাদা কাদা বাদ পড়বে সে বিষয়ে ইতিমধ্যে শেষ করে আলোচনা হয়ে গিয়েছে। উপনির্বাচন মেটার পর চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য সমস্ত নাম পাঠানো হবে দিল্লিতে। এই তালিকায় দলের একাধিক বিধায়কের নাম রাখা হবে বলে জানা যাচ্ছে।













































































































































