আহিরীটোলা স্ট্রিটে ভেঙে পড়া বাড়ি থেকে শিশু, বৃদ্ধা সহ মোট ৯ জনকে উদ্ধার করা হল। ২ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। এনডিআরএফ, ডিএমজি, দমকল, পুলিসের যৌথ প্রচেষ্টায় বাড়িতে আটকে থাকা সকলকেই উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের ৩ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, সুজিত বসু, শশী পাঁজা।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর ফিরহাদ হাকিম বলেন, “ভেঙে পড়া বাড়িটিকে আগেই বিপজ্জনক হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। নোটিসও দেওয়া হয়েছিল। সেই নোটিস ছিঁড়ে ফেলে দেওয়া হয়। পুরসভার কর্মীরা বারবার বাসিন্দাদের বলেছেন। তবে তাঁরা উঠতে চাননি।”
বুধবার সকালে টানা বৃষ্টিতে ভেঙে পড়লো ১০ নম্বর আহিরীটোলা স্ট্রিটের একটি পুরোন বাড়ি। জোড়াবাগান থানার পুলিশ, দমকল, DMG উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। চলছে উদ্ধারকাজ।
আরও পড়ুন: সরকারি বাসস্থান দখলদারদের উচ্ছেদ করতে পারবে রাজ্য, নির্দেশ হাইকোর্টের
এই ঘটনা প্রসঙ্গে সুজিত বসু বলেন, “যাদেরকে উদ্ধার করেছি তাদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। পরিস্থিতি কঠিন কিন্তু আমরা তাড়াতাড়ি উদ্ধারকাজ করতে পারব”। মন্ত্রী শশী পাঁজা জানিয়েছেন, “আহিরীটোলা ডালপট্টি অঞ্চলে বাড়িটি ধসে পড়েছে। সকাল থেকেই উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে। সকলে মিলে এই কাজ করছে।”
বর্তমানে আহিরীটোলার ১০ নম্বর স্ট্রিটের ওই দোতলা বাড়িটিকে ভেঙে ফেলা হবে বলেই জানিয়েছেন রাজ্যের আবাসন ও পরিবহন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। ওই বাড়ির বসবাসকারীদের প্রাথমিকভাবে ত্রিপল দেওয়া হবে। পরে চাইলে পুনর্বাসনের বন্দোবস্ত করা হবে। বাড়িওয়ালা এবং ভাড়াটের অশান্তিতে অনেক সময় বিপজ্জনক বাড়িগুলি সংস্কারের কাজ থমকে থাকে। তার ফলে পুরসভা বিপাকে পড়ছে বলেও দাবি পুরপ্রশাসকের।












































































































































