লাদাখ সীমান্তে চিন সেনার অনুপ্রবেশ বন্ধ করতে এবং ওই এলাকায় সর্বক্ষণ নজরদারি চালাতে সেনাবাহিনীর স্বার্থে পরিকাঠামো উন্নয়নের কাজ শুরু করা হয়েছিল। কিন্তু মোদি সরকারের দুই মন্ত্রকের তীব্র অন্তর্দ্বন্দ্বের কারণে মাঝপথে উন্নয়নমূলক প্রকল্পের কাজ থমকে রয়েছে। কাজ বন্ধ থাকার জন্য কেন্দ্রের দুই মন্ত্রক একে অপরের প্রতি দোষারোপ করছে।
লাল ফৌজের আগ্রাসন রুখতে লাদাখে কিছু অত্যাধুনিক চৌকি ও বাংকার তৈরির পরিকল্পনা হয়েছিল প্রায় ৫ বছর আগে। কিন্তু জলশক্তি মন্ত্রক ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাজিয়ায় সেই কাজ থমকে আছে। ২০১৫ সালে লাদাখ সীমান্তে ৪০টি বাংকার তৈরির পরিকল্পনা করা হয়েছিল। লাদাখের প্রবল ঠান্ডায় টহলরত জওয়ানরা যাতে কিছুটা নিরাপদে এবং আরামে থাকতে পারেন তার জন্যই এই বিশেষ সেনা চৌকি তৈরির পরিকল্পনা। অত্যাধুনিক এই চৌকিগুলির ভিতরের তাপমাত্রা সব সময় ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রাখার পরিকল্পনা নেওয়া হয়। ২০ কোটি টাকা খরচও করা হয়। কিন্তু তারপরও আটকে যায় কাজ। নিরাপত্তার কারণে সীমান্ত এলাকার স্পর্শকাতর জায়গায় রাস্তা বা কোনও পরিকাঠামো নির্মাণ করতে হলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অনুমোদন প্রয়োজন। জলশক্তি মন্ত্রক ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের সমন্বয়ের অভাবেই পরিকাঠামো নির্মাণের সেই গুরুত্বপূর্ণ কাজ মাঝপথে আটকে।
আরও পড়ুন- যোগীরাজ্যে গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ! কিন্তু কেন?
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 






























































































































