ত্রিপুরার তানাশাহি সরকারের কথা এবার ভবানীপুরে মুখ্যমন্ত্রীর ভোটপ্রচারে। কীভাবে একের পর এক দলীয় নেতৃত্ব ত্রিপুরায় গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন, বাধা দেওয়া হয়েছে, সন্ত্রাসের আবহ তৈরি করা হয়েছে, তা বলে হবে। লক্ষ্য বিজেপিকে সব অভিযোগ দিয়ে ঘেরা। মিশন ত্রিপুরাকে আরও সামনে নিয়ে আসা।
আরও পড়ুন:এবার আগরতলায় ঐতিহাসিক পদযাত্রা, ত্রিপুরা যাচ্ছেন অভিষেক
চেতলার সভায় খোদ মুখ্যমন্ত্রী সে প্রসঙ্গ টেনে এনেছেন। দলীয় নেতাদের আক্রমণের কথা বলেছেন। বলছেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও। বলছেন রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষও। ১০১২৩ শিক্ষকের ছাঁটাইয়ের কথা বলছেন দুজনেই। বাংলার ভোটের সময় রাজ্যে আসা ত্রিপুরার বিজেপি নেতারা নিশ্চিন্তে প্রচার করছেন। অথচ তৃণমূল কংগ্রেস প্রচারে গেলে কেন আক্রমণ? রাজ্য গনতন্ত্র কোথায়? অভিষেক বলছেন, পশ্চিমবঙ্গে দুয়ারে সরকার। জনপ্রিয়। মানুষ আশীর্বাদ করছে। আর ত্রিপুরায় দুয়ারে গুণ্ডা। এখানে মানবাধিকার কমিশনের দাপাদাপি। ত্রিপুরায় একের পর এক ঘটনায় মানবাধিকার কমিশন কোথায়?
সব মিলিয়ে ত্রিপুরাময় উপনির্বাচন।
