কলকাতার ভবানীপুরে উপনির্বাচন এবং মুর্শিদাবাদের দুই কেন্দ্র সামশেরগঞ্জ ই জঙ্গিপুরে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর ভোট গ্রহণের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন৷ সবমিলিয়ে রাজ্যের মোট ৭টি বিধানসভা কেন্দ্র এই মুহূর্তে বিধায়ক শূন্য অবস্থায় রয়েছে৷ ৪ কেন্দ্রে ভোট ঘোষণা করা হয়নি৷ আর এই বিষয়টিকে তুলে ধরেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন সিপিএম নেতারা। পুরভোট কবে হবে, চলে আসছে সেই প্রশ্নও।
সিপিএম উপনির্বাচনের দিন ঘোষণাকে স্বাগত জানালেও পুরভোট নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে৷ সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, ”আমরা চেয়েছিলাম সময় মতো নির্বাচন হোক৷ সেটা যে কোনও নির্বাচনই হোক না কেন৷ বামফ্রন্ট সময়ে বিধানসভা, লোকসভা থেকে শুরু করে পুরসভা, পঞ্চায়েত সব নির্বাচনই সময়ে হয়েছে৷ রাজ্যে পুরসভাগুলির মেয়াদ ফুরনোর পরে তো দুই থেকে তিন বছর কেটে গিয়েছে৷ পুরভোট কবে হবে রাজ্য সরকার এবং রাজ্য নির্বাচন কমিশন তা স্পষ্ট করুক৷”
আরও পড়ুন- সংযুক্ত কিষান মোর্চার ডাকে ৫ সেপ্টেম্বর মহাপঞ্চায়েত মুজফফরনগরে
সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তীর এহেন মন্তব্যকে কটাক্ষ করেছেন রাজ্যের মন্ত্রী তথা তৃণমূল মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। সংবাদ মাধ্যমকে তিনি বলেন, “সস্তায় প্রচার পাওয়ার জন্য সিপিএম নেতারা এমন মন্তব্য করছেন। গোটা রাজ্যের মানুষ যাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। যাদের কোনও অস্তিত্ব নেই। এখন যাদের জায়গা মিউজিয়াম, তাদের খামোখা আলোচনায় আনবেন না। তাতে মানুষ বিরক্ত হয়।”
 
 
 

 
 

 
 
 
 
 




























































































































