চলে গেলেন প্রাক্তন রাজ্যসভার সাংসদ তথা বিশিষ্ট সাংবাদিক চন্দন মিত্র। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। বুধবার রাতে দিল্লিতে নিজের বাসভবনেই মৃত্যু হয় তাঁর। আজ সকালে টুইট করে বাবার মৃত্যুর খবর জানিয়েছেন ছেলে কুশন মিত্র। তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডু সহ একাধিক বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
আরও পড়ুন:প্রয়াত রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ তথা সাংবাদিক চন্দন মিত্র
এদিন সকালে প্রাক্তন সাংসদের মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী তাঁর টুইটে লেখেন, ‘বুদ্ধিমত্তা এবং দৃষ্টিভঙ্গির জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবেন চন্দন মিত্র। সংবাদ জগতের পাশাপাশি রাজনীতিতেও নিজের পরিচিতি তৈরি করেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে আমি শোকাহত। তাঁর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই।’
বিশিষ্ট সাংবাদিক চন্দন মিত্রের প্রয়াণে গভীর শোকপ্রকাশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এক শোকবার্তায় তিনি লেখেন, “আমি গভীর শোকপ্রকাশ করছি। তিনি গতকাল রাতে দিল্লিতে প্রয়াত হন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। ‘দ্য পায়োনিয়ার’ পত্রিকার এডিটর-ইন-চিফ চন্দনবাবু দ্য স্টেটসম্যান, দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়া, দ্য সানডে অবজারভার, হিন্দুস্তান টাইমস পত্রিকায়ও কাজ করেছেন। তিনি দুবার রাজ্যসভার সাংসদের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। সমাজ- সংবাদের ভাষ্যকার চন্দন মিত্রের প্রয়াণে সাংবাদিকতার জগতে এক অপূরণীয় ক্ষতি।” মুখ্যমন্ত্রী চন্দন মিত্রের আত্মীয় পরিজন ও অনুরাগীদের প্রতি সমবেদনা জানান।
তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগ
পশ্চিমবঙ্গ সরকার
নবান্ন, ৩২৫ শরৎ চ্যাটার্জি রোড, হাওড়া ৭১১১০২
স্মারক সংখ্যা: ১১৯/আইসিএ/এনবি
তারিখ: ২/৯/২০২১
মুখ্যমন্ত্রীর শোকবার্তা
বিশিষ্ট সাংবাদিক চন্দন মিত্রের প্রয়াণে আমি গভীর শোক প্রকাশ করছি। তিনি গতরাতে দিল্লিতে প্রয়াত হন। বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর।
‘পাইওনিয়র’ পত্রিকার এডিটর-ইন-চিফ চন্দনবাবু দ্য স্টেটসম্যান, দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়া, দ্য সানডে অবজারভার, হিন্দুস্তান টাইমস পত্রিকায়ও কাজ করেছেন।
তিনি দুবার রাজ্যসভার সাংসদের দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
সমাজ- সংবাদের ভাষ্যকার চন্দন বাবুর প্রয়াণ সাংবাদিকতার জগতে এক অপূরণীয় ক্ষতি ।
আমি চন্দন মিত্রের আত্মীয় পরিজন ও অনুরাগীদের
আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডুও শোক প্রকাশ করেছেন। চন্দন মিত্রের মৃত্যু তাঁর কাছে ব্যক্তিগত ক্ষতি। টুইটে তিনি লিখেছেন, ‘বিশিষ্ট সাংবাদিক তথা রাজ্যসভার সাংসদ চন্দন মিত্রের মৃত্যুতে আমি শোকাহত। উনি একজন সম্মানীয় রাজনীতিক ছিলেন। ওনার চলে যাওয়ার আমার জন্য ব্যক্তিগত ক্ষতি।’































































































































