শহিদ সম্মান যাত্রার কর্মসূচির সূচনা করতে গিয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি ফের একহাত নিলেন তৃণমূল কংগ্রেসকে। তৃণমূল স্বৈরাচারী, সংসদে কাজ করতে দেয় না, শিক্ষা ব্যবস্থা খারাপ-সহ নানা প্রসঙ্গ টানলেন। পালটা তৃণমূল বলছে, বিজেপি সারা দেশের যা অবস্থা করেছে মানুষ দেখছেন। আজ, মঙ্গলবার ফের রান্নার গ্যাসের দাম বেড়েছে। পেট্রল-ডিজেলের দাম একশো পেরিয়েছে। দেশের সব মানুষকে কোভিড টিকা দিতে পারে না এই সরকার। নেতাদের ফোন ট্যাপ করে সে নিয়ে সংসদে আলোচনা করতে ভয় পায়। মানুষ চায় এই অগণতান্ত্রিক জনবিরোধী সরকারের পতন। ২০২৪-এ মানুষের জোট এদের দিল্লি থেকে তাড়াবে।
শহিদ সম্মান যাত্রায় রাজ্যের চার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে অনুমতি দিলেও অন্যদের জেলায় জেলায় পুলিশ অনুমতি দেয়নি। বেশ কয়েক জায়গায় গ্রেফতার করা হয় বিজেপি নেতা-কর্মীদের। কেন্দ্রীয় শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকারের দাবি, রাজ্য কেন্দ্রীয় শিক্ষানীতি প্রয়োগ করেনি। প্রয়োগের দাবিতে আন্দোলন চলবে। শহিদ সম্মান যাত্রায় বাড়ি বাড়ি গিয়ে নিহতদের সম্মান জানাবে বিজেপি।
এদিন বিজেপি রাজ্য সভাপতি রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করেন স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিমায়। এদিন তিনি বলেন, এরাজ্যে বিজেপির ৭৭ জন বিধায়ক, ১৮ জন সাংসদ রয়েছেন। মানুষ তাঁদের স্বীকৃতি দিয়েছেন। আমরাই একমাত্র রাজ্যের বিরোধী দল। কিন্তু এরাজ্যের সরকার তা মানতে নারাজ। ত্রিপুরায় গিয়ে গণতন্ত্রে বাঁধা দান করছে তৃণমূল। বিপ্লব দেবের সরকার যা করছে, তা একদম সঠিক। বিপ্লব দেব ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি আরও বলেন, এভাবে অগণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে গণতন্ত্র রক্ষার চেষ্টা করা দুঃখজনক, নিন্দাজনক। তিনি বলেন, বিজেপির কর্মসূচিতে বাধা দিচ্ছে, সংসদ অচল করছে তৃণমূল। বাংলার মানুষ এর জবাব দেবে।































































































































